বাংলাদেশ বিমান বাহিনী যাদুঘর

13296 reviews

BAF Base Bashar, Dhaka 1207, Bangladesh

www.baf.mil.bd

About

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী যাদুঘর is a Army museum located at BAF Base Bashar, Dhaka 1207, Bangladesh. It has received 13296 reviews with an average rating of 4.4 stars.

Photos

Hours

Monday2-8PM
Tuesday2-8PM
Wednesday10AM-8PM
Thursday10AM-8PM
FridayClosed
Saturday2-8PM
Sunday2-8PM

F.A.Q

Frequently Asked Questions

  • The address of বাংলাদেশ বিমান বাহিনী যাদুঘর: BAF Base Bashar, Dhaka 1207, Bangladesh

  • বাংলাদেশ বিমান বাহিনী যাদুঘর has 4.4 stars from 13296 reviews

  • Army museum

  • "Air Force Museum is the first Air Force Museum of Bangladesh located in Agargaon, Dhaka"

    "বিমান বাহিনী জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ এবং নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার প্রয়াসে এই জাদুঘর ২০১৪ সালে উন্মু্ক্ত করা হয়। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে স্থাপিত বাংলাদেশ বিমান জাদুঘর এ রয়েছে ১৯ বিমান ও ৩ টি রাডার। এরমধ্যে ৩টি বিমান বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় বিমান বাহিনী ব্যবহার করে। পরবর্তীতে বিমানগুলোকে ভারতীয় বিমান বাহিনী বাংলাদেশকে উপহার দেয়। জাদুঘরটির ভেতরে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে এক বিশাল চত্বর। পুরো চত্বর জুড়েই বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবের সাক্ষী হয়ে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে জঙ্গি বিমান, হেলিকপ্টার ও রাডার। মূলত বিভিন্ন সময়ের হেলিকপ্টার ও বিমান দিয়েই এই জাদুঘর সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেঃ বলাকাঃ বলাকা বাংলাদেশের প্রথম যাত্রীবাহী বিমান। রাশিয়ার তৈরি এই বিমানটি বাংলাদেশে আসে ১৯৫৮ সালে। এয়ার টুওরারঃ ট্রেইনিংয়ে জন্য এই বিমান ব্যবহার করা হয়। ১৯৯৭ সালে নিউজিল্যান্ডের তৈরি এই বিমান বাংলাদেশ বিমান বাহিনিতে যোগ হয়। পিটি-৬ঃ ১৯৮৫ সালে চিনের তৈরি এই বিমানটি বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে যুক্ত হয়। ফুগাসি এম-১৭০ঃ ফ্রান্সে ১৯৬০ সালে তৈরি করা এই বিমানটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যুক্ত হয় ১৯৯৭ সালে। গ্লাইডারঃ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আকাশ অভিজ্ঞতার জন্য জার্মানির দেওয়া এই বিমানটি বাংলাদেশে আনা হয় ১৯৮২ সালে। এয়ারটেক কানাডিয়ান ডিএইচ ৩/১০০০ঃ কানাডার তৈরি এই বোমারু বিমানটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম সুমদ্র বন্দরে সফল অভিযান পরিচালনা করে। হান্টার বিমানঃ মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত বাংলাদেশকে ভূমি শত্রু থেকে রক্ষা করতে এই বিমানটি ব্যবহার করে। ভারতীয় বিমানবাহিনী বাংলাদেশ বিমানবাহিনীকে এই বিমানটি উপহার দেয়। এছাড়াও আছে এফটি-৫, মিগ-২১, জি নাট, এফ৬, এ৫-১১১। জাদুঘরে দর্শনার্থীদের খাবারের সুবিধা দেয়ার জন্য প্রাঙ্গণের দক্ষিণ দিকে নির্মাণ করা হয়েছে একটি ফুড কোর্ট। এছাড়া বিমান বাহিনীর বিভিন্ন দ্রব্যাদি দিয়ে সজ্জিত হয়েছে স্যুভেনির শপ ‘নীলাদ্রি’। শিশুদের মনোরঞ্জন ও উৎসাহ বৃদ্ধির জন্য শিশু পার্কের পাশাপাশি ফুটপাথের বিভিন্ন পয়েন্টে স্থাপন করা হয়েছে জিরাফ, শিম্পাঞ্জি, হরিণ ইত্যাদি নানা রকম পশু-পাখির প্রতিকৃতি। এটার নাম দেয়া হয়েছে ‘চিলড্রেন হেভেন’। রয়েছে পানির ফোয়ারাও। এছাড়া পাহাড়ের আদলে তৈরি হচ্ছে ‘থিম পার্ক’। কিভাবে_যাবেন রাজধানীর গুলিস্থান থেকে বিহঙ্গ, হিমাচল, স্বাধীন, হাজী ট্রান্সপোর্ট, ইটিসি ট্রান্সপোর্ট এবং আরো অনেক বাসে আগারগাঁও যেতে পারবেন। বিমানবাহিনী যাদুঘর বললেই নামিয়ে দিবে। এছাড়া রামপুরা থেকে হিমাচল, আলিফ পরিবহনেও যেতে পারবেন, ভাড়া ৪০টাকা। জাদুঘরের_সময়সূচীঃ বিমান বাহিনী জাদুঘর সোম থেকে বৃহস্পতিবার বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং শুক্র থেকে শনিবার সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। রবিবার সাপ্তাহিক ছুটি। টিকেট_মূল্যঃ ৩০টাকা মূল্যের টিকেট সংগ্রহ করে জাদুঘরে প্রবেশ করা যায়। এছারাও ৩০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে ভেতরের হেলিকাপ্টার বা বিমানে উঠা যায়।"

    "বাংলাদেশ বিমান বাহিনী জাদুঘর রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বেগম রোকেয়া সরণিসংলগ্ন (আইডিইবি ভবনের বিপরীতে) তেজগাঁও বিমানবন্দর রানওয়ের পশ্চিমপার্শ্বে অবস্থিত। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ ও নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে ২০১৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শিশু-কিশোরদের বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ইতিহাস ও ঐতিহ্যবাহী বিমান সম্পর্কে ধারণা ও বিনোদন প্রদানের জন্য এটি একটি আদর্শ স্থান। জাদুঘরটির প্রধান আকর্ষণ জাতীয় অহংকার ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বিমানসমূহ। পুরো চত্বর জুড়েই বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবের সাক্ষী হয়ে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে জঙ্গি বিমান, হেলিকপ্টার ও রাডার। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম বিমান বলাকা রয়েছে এই জাদুঘরে। বলাকায় দর্শনার্থীদের প্রবেশের সুবিধাও রয়েছে। বলাকা ছাড়া আরো তিনটি বিমানে দর্শনার্থীদের প্রবেশের সুযোগ রয়েছে। বিমানগুলোতে প্রবেশের জন্য টিকিট মূল্য ৩০ টাকা। তবে শুধু প্রবেশের সুযোগই নয়, বিমানগুলোতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শিত হয়। এছাড়া, বিমান বাহিনীর বিভিন্ন দ্রব্যাদি দিয়ে সজ্জিত হয়েছে স্যুভেনির শপ ‘নীলাদ্রি’। শিশুদের মনোরঞ্জন ও উত্সাহ বৃদ্ধির জন্য শিশু পার্কের পাশাপাশি ফুটপাথের বিভিন্ন পয়েন্টে স্থাপন করা হয়েছে জিরাফ, শিম্পাঞ্জি, হরিণ ইত্যাদি নানা রকম পশু-পাখির প্রতিকৃতি। এটার নাম দেয়া হয়েছে ‘চিলড্রেন হেভেন’। রয়েছে পানির ফোয়ারা। দর্শনার্থীদের পানাহারের জন্য প্রাঙ্গণের দক্ষিণ দিকে রয়েছে একটি ফুড কোর্ট। এছাড়াও, জাদুঘরের পাশেই পাহাড়ের আদলে তৈরি হয়েছে একটি ‘থিম পার্ক’। #সময়সূচি: জাদুঘরটি সোম থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা। শুক্র ও শনিবার সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। রবিবার সাপ্তাহিক বন্ধ। #প্রবেশমূল্য: ২০ টাকা।"

    "বিমান বাহিনী জাদুঘর মূলত বাংলাদেশ বিমান বাহিনী পরিচালিত একটি জাদুঘর। ২০১৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এটি চালু করা হয়, যা পুরনো বিমানবন্দরের একটি অংশে গড়ে উঠেছে। অবস্থানরাজধানীর আগারগাঁওয়ে বেগম রোকেয়া সরণি সংলগ্ন তেজগাঁও বিমানবন্দর রানওয়ের পশ্চিম পাশে মনোরম পরিবেশে অবস্থিত।যা দেখবেনবিভিন্ন ধরনের সত্যিকারের অব্যবহৃত বিমান এবং হেলিকপ্টার রয়েছে। পরিদর্শকরা চাইলে বিমানে উঠে বিমানের ভেতরে যেতে পারবেন। চালাতেও পারবেন ড্রাইভিং হুইল ধরে। তবে সব বিমানে ওঠা যাবে না। দুটি বিমানে ওঠার অনুমতি আছে। এছাড়া শিশুদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের রাইড এবং লেকে নৌকায় চড়ার সুযোগ। রয়েছে সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ। কাঁটাতারের বেড়ার ওপাশ দিয়ে বিমানবন্দরের খোলা বিস্তৃত অংশ দেখার সুযোগও পাবেন।প্রবেশমূল্যবিমান বাহিনী জাদুঘরে প্রবেশ করতে জনপ্রতি ২০ টাকা নেয়া হয়।রাইড মূল্যবলাকা বিমানসহ অন্যান্য রাইডে চড়তে জনপ্রতি ৩০ টাকা। বোটে ভ্রমণ করতে জনপ্রতি ৫০ টাকা।সময়সূচিজাদুঘরটি রোববার বন্ধ থাকে। প্রতি শুক্র এবং শনিবার সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রতি সোম থেকে বৃহস্পতিবার বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।খাবারযেহেতু আপনার সঙ্গে শিশুও থাকতে পারে তাই বিশুদ্ধ পানি এবং খাবার রাখুন। তবে এখানে একটি রেস্তোরাঁও আছে। চাইলে সেখানেও খেতে পারেন। গেটের সঙ্গেই আছে রকমারি পণ্যের দোকান। সেখান থেকে পছন্দের জিনিস কিনতে পারবেন।
    কবে গিয়েছিলেন
    সরকারি ছুটি
    কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
    সর্বাধিক ১০ মিনিট
    রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
    না"

    "যাদুঘরের সময়সূচী সোম- বৃহস্পতিবার ১৪:০০ - ২০:০০ শুক্র - শনিবার ১০:০০ - ২০:০০ *রবিবার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যাদুঘর বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সংরক্ষণের জন্য বিমান বাহিনী যাদুঘরের প্রতিষ্ঠা গোটা জাতির জন্যই গৌরবজনক। জাতীয় সংকট কালের বিভিন্ন সময়ে ও ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সাহসিকতাপূর্ণ অংশগ্রহনের ঐতিহাসিক স্মৃতিসমূহ সংরক্ষণের জন্য বিমান বাহিনী সামরিক যাদুঘরের বর্তমান অবস্থানটির পশ্চিমে রয়েছে রোকেয়া সরণী ও কম্পিউটার সিটি (আইডিবি ভবন) এবং পূর্বে রয়েছে তেঁজগাও বিমান বন্দরের সুবিশাল রানওয়ে ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বাশার। উত্তর দিকে রয়েছে সুদৃশ্য লেক এবং দক্ষিণে মনোরম সবুজ বৃক্ষসারি ও বনানী। বিমান বাহিনী সামরিক যাদুঘরের চত্বরে কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিমান বাহিনীর গৌরব তথা জাতীয় অহংকার ও স্মৃতি বিজড়িত বিমানসমুহ। যাদুঘরের বিশাল চত্বরে দর্শনাথীদের ঘুরে বেড়ানোর জন্য দৃষ্টিনন্দন ফুটপাথ তৈরী করা হয়েছে, যা বিমান বাহিনীর বিভিন্ন রণকৌশলের নামে নামকরণ করা হয়েছে।"

Reviews

  • Md Forhad Hossain

Air Force Museum is the first Air Force Museum of Bangladesh located in Agargaon, Dhaka. This museum was opened in 2014 in an effort to preserve and showcase the history, success and development of Bangladesh Air Force's glorious heritage to the new generation.To the west of this museum is the Begum Rokeya Sarani and Computer City (IDB Bhawan) and to the east is the sprawling runway of Tenggao Airport and the Bangladesh Air Force Base Basar. There is a beautiful lake in the north and green trees and forests in the south.On 17 June 1987, the Bangladesh Air Force Museum initially laid its foundation stone. Later in 2014, it was reconstructed and opened to the public in a more organized and structured manner in a pleasant environment on the western side of the runway of Tenggao Airport, adjacent to Begum Rokeya Sarani. Air Marshal Enamul Bari inaugurated this air museum on 28 September 2014.Basically, this museum is decorated with helicopters and airplanes of different periods. Notable among these are: Balaka : Balaka is Bangladesh's first passenger plane. This Russian-made aircraft came to Bangladesh in 1958. Air Tourer : This aircraft is used for training. In 1997, this New Zealand-made aircraft joined the Bangladesh Air Force. PT-6 : In 1985, this aircraft made by China was added to Bangladesh Airlines. Fugazi M-170 : This aircraft was built in France in 1960 and joined the Bangladesh Air Force in 1997. Glider : This aircraft given by Germany was brought to Bangladesh in 1982 for the air experience of Bangladesh Air Force. Airtech Canadian DH 3/1000 : This bomber made by Canada conducted a successful operation in the Chittagong sea port in 1971 during the liberation war. Hunter Aircraft : India used this aircraft during the liberation war to protect Bangladesh from land enemies. Indian Air Force gifted this aircraft to Bangladesh Air Force. Dakota Biman : A bomber during the Liberation War. It is capable of carrying 5,000 pounds of bombs. There are also FT-5, MiG-21, G-Nut, F6, A5-111. The Air Force Museum is open Monday through Saturday from 2:00 PM to 8:00 PM and is closed every Sunday except on special days. The museum can be entered by collecting a ticket worth 50 rupees. These can also be boarded in an internal helicopter or plane for a ticket of 30 rupees. বিমান বাহিনী জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ এবং নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার প্রয়াসে এই জাদুঘর ২০১৪ সালে উন্মু্ক্ত করা হয়।এই জাদুঘরের পশ্চিমে রয়েছে বেগম রোকেয়া সরণি ও কম্পিউটার সিটি (আইডিবি ভবন) এবং পূর্বে রয়েছে তেঁজগাও বিমান বন্দরের সুবিশাল রানওয়ে ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বাশার। উত্তর দিকে রয়েছে সুদৃশ্য হ্রদ এবং দক্ষিণে সবুজ বৃক্ষসারি ও বনানী।১৭ জুন ১৯৮৭ সালে প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী জাদুঘরের গোড়া পত্তন হয়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে বেগম রোকেয়া সরণি সংলগ্ন তেঁজগাও বিমান বন্দরের রানওয়ের পশ্চিম পার্শ্বে মনোরম পরিবেশে আরও সুবিন্যস্ত ও সুগঠিতভাবে পূণর্গঠন করা হয় এবং জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। ২০১৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এই বিমান জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন এয়ার মার্শাল এনামুল বারী।মূলত বিভিন্ন সময়ের হেলিকপ্টার ও বিমান দিয়েই এই জাদুঘর সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: বলাকা: বলাকা বাংলাদেশের প্রথম যাত্রীবাহী বিমান। রাশিয়ার তৈরি এই বিমানটি বাংলাদেশে আসে ১৯৫৮ সালে। এয়ার টুওরার: ট্রেইনিংয়ে জন্য এই বিমান ব্যবহার করা হয়। ১৯৯৭ সালে নিউজিল্যান্ডের তৈরি এই বিমান বাংলাদেশ বিমান বাহিনিতে যোগ হয়। পিটি-৬: ১৯৮৫ সালে চিনের তৈরি এই বিমানটি বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে যুক্ত হয়। ফুগাসি এম-১৭০: ফ্রান্সে ১৯৬০ সালে তৈরি করা এই বিমানটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যুক্ত হয় ১৯৯৭ সালে। এছাড়াও আছে এফটি-৫, মিগ-২১, জি নাট, এফ৬, এ৫-১১১।বিমান বাহিনী জাদুঘর সোম থেকে শনিবার বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং বিশেষ দিন ব্যতীত প্রতি রবিবার বন্ধ থাকে। ৫০ টাকা মূল্যের টিকেট সংগ্রহ করে জাদুঘরে প্রবেশ করা যায়। এছারাও ৩০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে ভেতরের হেলিকাপ্টার বা বিমানে উঠা যায়।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Travel With Kabir

বিমান বাহিনী জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ এবং নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার প্রয়াসে এই জাদুঘর ২০১৪ সালে উন্মু্ক্ত করা হয়। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে স্থাপিত বাংলাদেশ বিমান জাদুঘর এ রয়েছে ১৯ বিমান ও ৩ টি রাডার। এরমধ্যে ৩টি বিমান বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় বিমান বাহিনী ব্যবহার করে। পরবর্তীতে বিমানগুলোকে ভারতীয় বিমান বাহিনী বাংলাদেশকে উপহার দেয়। জাদুঘরটির ভেতরে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে এক বিশাল চত্বর। পুরো চত্বর জুড়েই বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবের সাক্ষী হয়ে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে জঙ্গি বিমান, হেলিকপ্টার ও রাডার। মূলত বিভিন্ন সময়ের হেলিকপ্টার ও বিমান দিয়েই এই জাদুঘর সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেঃ বলাকাঃ বলাকা বাংলাদেশের প্রথম যাত্রীবাহী বিমান। রাশিয়ার তৈরি এই বিমানটি বাংলাদেশে আসে ১৯৫৮ সালে। এয়ার টুওরারঃ ট্রেইনিংয়ে জন্য এই বিমান ব্যবহার করা হয়। ১৯৯৭ সালে নিউজিল্যান্ডের তৈরি এই বিমান বাংলাদেশ বিমান বাহিনিতে যোগ হয়। পিটি-৬ঃ ১৯৮৫ সালে চিনের তৈরি এই বিমানটি বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে যুক্ত হয়। ফুগাসি এম-১৭০ঃ ফ্রান্সে ১৯৬০ সালে তৈরি করা এই বিমানটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যুক্ত হয় ১৯৯৭ সালে। গ্লাইডারঃ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আকাশ অভিজ্ঞতার জন্য জার্মানির দেওয়া এই বিমানটি বাংলাদেশে আনা হয় ১৯৮২ সালে। এয়ারটেক কানাডিয়ান ডিএইচ ৩/১০০০ঃ কানাডার তৈরি এই বোমারু বিমানটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম সুমদ্র বন্দরে সফল অভিযান পরিচালনা করে। হান্টার বিমানঃ মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত বাংলাদেশকে ভূমি শত্রু থেকে রক্ষা করতে এই বিমানটি ব্যবহার করে। ভারতীয় বিমানবাহিনী বাংলাদেশ বিমানবাহিনীকে এই বিমানটি উপহার দেয়। এছাড়াও আছে এফটি-৫, মিগ-২১, জি নাট, এফ৬, এ৫-১১১। জাদুঘরে দর্শনার্থীদের খাবারের সুবিধা দেয়ার জন্য প্রাঙ্গণের দক্ষিণ দিকে নির্মাণ করা হয়েছে একটি ফুড কোর্ট। এছাড়া বিমান বাহিনীর বিভিন্ন দ্রব্যাদি দিয়ে সজ্জিত হয়েছে স্যুভেনির শপ ‘নীলাদ্রি’। শিশুদের মনোরঞ্জন ও উৎসাহ বৃদ্ধির জন্য শিশু পার্কের পাশাপাশি ফুটপাথের বিভিন্ন পয়েন্টে স্থাপন করা হয়েছে জিরাফ, শিম্পাঞ্জি, হরিণ ইত্যাদি নানা রকম পশু-পাখির প্রতিকৃতি। এটার নাম দেয়া হয়েছে ‘চিলড্রেন হেভেন’। রয়েছে পানির ফোয়ারাও। এছাড়া পাহাড়ের আদলে তৈরি হচ্ছে ‘থিম পার্ক’। কিভাবে_যাবেন রাজধানীর গুলিস্থান থেকে বিহঙ্গ, হিমাচল, স্বাধীন, হাজী ট্রান্সপোর্ট, ইটিসি ট্রান্সপোর্ট এবং আরো অনেক বাসে আগারগাঁও যেতে পারবেন। বিমানবাহিনী যাদুঘর বললেই নামিয়ে দিবে। এছাড়া রামপুরা থেকে হিমাচল, আলিফ পরিবহনেও যেতে পারবেন, ভাড়া ৪০টাকা। জাদুঘরের_সময়সূচীঃ বিমান বাহিনী জাদুঘর সোম থেকে বৃহস্পতিবার বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং শুক্র থেকে শনিবার সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। রবিবার সাপ্তাহিক ছুটি। টিকেট_মূল্যঃ ৩০টাকা মূল্যের টিকেট সংগ্রহ করে জাদুঘরে প্রবেশ করা যায়। এছারাও ৩০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে ভেতরের হেলিকাপ্টার বা বিমানে উঠা যায়।

  • Mrinal Kanti Roy

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী জাদুঘর রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বেগম রোকেয়া সরণিসংলগ্ন (আইডিইবি ভবনের বিপরীতে) তেজগাঁও বিমানবন্দর রানওয়ের পশ্চিমপার্শ্বে অবস্থিত। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ ও নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে ২০১৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শিশু-কিশোরদের বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ইতিহাস ও ঐতিহ্যবাহী বিমান সম্পর্কে ধারণা ও বিনোদন প্রদানের জন্য এটি একটি আদর্শ স্থান। জাদুঘরটির প্রধান আকর্ষণ জাতীয় অহংকার ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বিমানসমূহ। পুরো চত্বর জুড়েই বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবের সাক্ষী হয়ে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে জঙ্গি বিমান, হেলিকপ্টার ও রাডার। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম বিমান বলাকা রয়েছে এই জাদুঘরে। বলাকায় দর্শনার্থীদের প্রবেশের সুবিধাও রয়েছে। বলাকা ছাড়া আরো তিনটি বিমানে দর্শনার্থীদের প্রবেশের সুযোগ রয়েছে। বিমানগুলোতে প্রবেশের জন্য টিকিট মূল্য ৩০ টাকা। তবে শুধু প্রবেশের সুযোগই নয়, বিমানগুলোতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শিত হয়। এছাড়া, বিমান বাহিনীর বিভিন্ন দ্রব্যাদি দিয়ে সজ্জিত হয়েছে স্যুভেনির শপ ‘নীলাদ্রি’। শিশুদের মনোরঞ্জন ও উত্সাহ বৃদ্ধির জন্য শিশু পার্কের পাশাপাশি ফুটপাথের বিভিন্ন পয়েন্টে স্থাপন করা হয়েছে জিরাফ, শিম্পাঞ্জি, হরিণ ইত্যাদি নানা রকম পশু-পাখির প্রতিকৃতি। এটার নাম দেয়া হয়েছে ‘চিলড্রেন হেভেন’। রয়েছে পানির ফোয়ারা। দর্শনার্থীদের পানাহারের জন্য প্রাঙ্গণের দক্ষিণ দিকে রয়েছে একটি ফুড কোর্ট। এছাড়াও, জাদুঘরের পাশেই পাহাড়ের আদলে তৈরি হয়েছে একটি ‘থিম পার্ক’। #সময়সূচি: জাদুঘরটি সোম থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা। শুক্র ও শনিবার সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। রবিবার সাপ্তাহিক বন্ধ। #প্রবেশমূল্য: ২০ টাকা।

  • Hussain Farhad

বিমান বাহিনী জাদুঘর মূলত বাংলাদেশ বিমান বাহিনী পরিচালিত একটি জাদুঘর। ২০১৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এটি চালু করা হয়, যা পুরনো বিমানবন্দরের একটি অংশে গড়ে উঠেছে। অবস্থানরাজধানীর আগারগাঁওয়ে বেগম রোকেয়া সরণি সংলগ্ন তেজগাঁও বিমানবন্দর রানওয়ের পশ্চিম পাশে মনোরম পরিবেশে অবস্থিত।যা দেখবেনবিভিন্ন ধরনের সত্যিকারের অব্যবহৃত বিমান এবং হেলিকপ্টার রয়েছে। পরিদর্শকরা চাইলে বিমানে উঠে বিমানের ভেতরে যেতে পারবেন। চালাতেও পারবেন ড্রাইভিং হুইল ধরে। তবে সব বিমানে ওঠা যাবে না। দুটি বিমানে ওঠার অনুমতি আছে। এছাড়া শিশুদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের রাইড এবং লেকে নৌকায় চড়ার সুযোগ। রয়েছে সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ। কাঁটাতারের বেড়ার ওপাশ দিয়ে বিমানবন্দরের খোলা বিস্তৃত অংশ দেখার সুযোগও পাবেন।প্রবেশমূল্যবিমান বাহিনী জাদুঘরে প্রবেশ করতে জনপ্রতি ২০ টাকা নেয়া হয়।রাইড মূল্যবলাকা বিমানসহ অন্যান্য রাইডে চড়তে জনপ্রতি ৩০ টাকা। বোটে ভ্রমণ করতে জনপ্রতি ৫০ টাকা।সময়সূচিজাদুঘরটি রোববার বন্ধ থাকে। প্রতি শুক্র এবং শনিবার সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রতি সোম থেকে বৃহস্পতিবার বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।খাবারযেহেতু আপনার সঙ্গে শিশুও থাকতে পারে তাই বিশুদ্ধ পানি এবং খাবার রাখুন। তবে এখানে একটি রেস্তোরাঁও আছে। চাইলে সেখানেও খেতে পারেন। গেটের সঙ্গেই আছে রকমারি পণ্যের দোকান। সেখান থেকে পছন্দের জিনিস কিনতে পারবেন।
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Ahmed Waliullah

যাদুঘরের সময়সূচী সোম- বৃহস্পতিবার ১৪:০০ - ২০:০০ শুক্র - শনিবার ১০:০০ - ২০:০০ *রবিবার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যাদুঘর বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সংরক্ষণের জন্য বিমান বাহিনী যাদুঘরের প্রতিষ্ঠা গোটা জাতির জন্যই গৌরবজনক। জাতীয় সংকট কালের বিভিন্ন সময়ে ও ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সাহসিকতাপূর্ণ অংশগ্রহনের ঐতিহাসিক স্মৃতিসমূহ সংরক্ষণের জন্য বিমান বাহিনী সামরিক যাদুঘরের বর্তমান অবস্থানটির পশ্চিমে রয়েছে রোকেয়া সরণী ও কম্পিউটার সিটি (আইডিবি ভবন) এবং পূর্বে রয়েছে তেঁজগাও বিমান বন্দরের সুবিশাল রানওয়ে ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বাশার। উত্তর দিকে রয়েছে সুদৃশ্য লেক এবং দক্ষিণে মনোরম সবুজ বৃক্ষসারি ও বনানী। বিমান বাহিনী সামরিক যাদুঘরের চত্বরে কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিমান বাহিনীর গৌরব তথা জাতীয় অহংকার ও স্মৃতি বিজড়িত বিমানসমুহ। যাদুঘরের বিশাল চত্বরে দর্শনাথীদের ঘুরে বেড়ানোর জন্য দৃষ্টিনন্দন ফুটপাথ তৈরী করা হয়েছে, যা বিমান বাহিনীর বিভিন্ন রণকৌশলের নামে নামকরণ করা হয়েছে।

  • Dr. Tanveer Ahmed

Dakota Aircraft: Airforce Museum Dhaka Entry fee: 50 taka Parking fee: 30 taka Rides fee: 30-50 taka / ride Food court: yes বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর জাদুঘরে আছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত ডাকোটা উড়োজাহাজ। ১৯৮৭ সালে বিমান বাহিনীর জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে জায়গার অভাবে এটি সবার জন্য উম্মুক্ত করা যায়নি। ২০১৪ সালে পুরাতন বিমান বন্দরে এটি নতুন রূপে যাত্রা শুরু করে। The Douglas C-47 Skytrain or Dakota is a military transport aircraft developed from the civilian Douglas DC-3 airliner. It was used extensively by the Allies during World War II and remained in front-line service with various military operators for many years. India handed over a four decade old vintage Dakota-3 aircraft to Bangladesh which played an important role in Bangladesh's 1971 war of liberation and helped in formation of Bangladesh Air Force (BAF).

  • Noman Hossain

দুইদিন পর পর নতুন নিয়ম করে, একেক সময় একেক জায়গায়ে টিকিট বসায়। ৫০ টাকা প্রবেশ মূল্য দিয়ে ঢোকার পরেও বিভিন্ন জায়গায় রাইত ব্যতীত প্রবেশ মূল্য নেয়া হয়। যা অযৌক্তিক। নতুন করে কোন প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ হলে সেটা জাতীয় পত্রিকা বা টেলিভিশনে ঘোষণা হওয়া উচিত। কারণ, আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে। এভাবে টাকা নিচ্ছে কর্মরত ব্যক্তিবর্গরা। বিমান বাহিনী থেকে এটা মনে হয় না নির্ধারিত। যেমন, ১৭/০৬/২৩ইং তারিখ যেখানে বিনামূল্যে ঘুরেছিলাম বাচ্চাদেরকে দোলনায় উঠিয়েছিলাম, বাচ্চারা স্লিপারে উঠেছিল। সেখানে যখন গতকাল ৫/০৭/২৩ ইং তারিখ আবার যাই তখন জনপ্রতি ১০ টাকা করে প্রবেশ মূল্য দেয়া লেগেছে। একটি জাদুঘরের মধ্যে কতবার প্রবেশ মূল্য দিবে জনগণ। পুরাই অযৌক্তিক একটি কাজ। জনগণকে পর্যটকদের কে ঠকানো হচ্ছে।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
নিশ্চিত নই

  • Sohanur Rahman

ধন‌্যবাদ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে সাধারন জনগনকে সুন্দরভাবে বিমানের সাধে পরিচয় করিয়ে দেবার জন‌্য। ঢাকায় সুন্দর পরিবেশে একটু ঘুরতে চাইলে এই জায়গাটি হবে বেষ্ট চয়েজ। চমৎকার ক্লিন পরিবেশ, ফুলের গাছ, চমৎকার নিরাপত্তা ব‌্যবস্থা। এছাড়া বিকালে আসলে আরো একটি মজার জিনিস দেখতে পাবেন সেটা হচ্ছে পাশেই পুরাতন বিমান বন্দর সেখান থেকে প্রতি মুহুর্তে বিমান বাহিনীর এক্সারসাইজ হেলিকপ্টার , জঙ্গিবিমান উড়াউড়ি করে একদম নিচু দিয়ে সেগুলো নিরাপদ দুরত্বে থেকে দেখার স্বাদ নিতে পারবেন। যাদু ঘরে প্রবেশ ফিস ২০ টাকা। দেশের প্রথম বোয়িং বিমানে চড়তে চাইলে আপনাকে গুনতে হবে ত্রিশ টাকা, এছাড়া ভেতরে ঢুকে পাইলটের ককপিটে বসা এবং ছবি তোলার মতো সুযোগ ও পেয়ে যাবেন। তাই যারা এখানে এখনো আসেন নি এক মুহুর্ত দেরি না করে হাতে সময় নিয়ে চলে আসুন। শুধু এক দিনের জন‌্য নয় মনোরঞ্জন এবং প্রত‌্যাহিক ঘোরার জন‌্যও বেছে নেওয়া যায় এই চমৎকার জায়গাটিকে।

  • Md.Kamrul Hasan Bhuiyan

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সংরক্ষণের জন্য বিমান বাহিনী যাদুঘরের প্রতিষ্ঠা গোটা জাতির জন্যই গৌরবজনক। জাতীয় সংকট কালের বিভিন্ন সময়ে ও ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সাহসিকতাপূর্ণ অংশগ্রহনের ঐতিহাসিক স্মৃতিসমূহ সংরক্ষণের জন্য বিমান বাহিনী সামরিক যাদুঘরের বর্তমান অবস্থানটির পশ্চিমে রয়েছে রোকেয়া সরণী ও কম্পিউটার সিটি (আইডিবি ভবন) এবং পূর্বে রয়েছে তেঁজগাও বিমান বন্দরের সুবিশাল রানওয়ে ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বাশার। উত্তর দিকে রয়েছে সুদৃশ্য লেক এবং দক্ষিণে মনোরম সবুজ বৃক্ষসারি ও বনানী। বিমান বাহিনী সামরিক যাদুঘরের চত্বরে কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিমান বাহিনীর গৌরব তথা জাতীয় অহংকার ও স্মৃতি বিজড়িত বিমানসমুহ। যাদুঘরের বিশাল চত্বরে দর্শনাথীদের ঘুরে বেড়ানোর জন্য দৃষ্টিনন্দন ফুটপাথ তৈরী করা হয়েছে, যা বিমান বাহিনীর বিভিন্ন রণকৌশলের নামে নামকরণ করা হয়েছে।

  • Mehedi 360

পুরানো এয়ারপোর্ট। এই জায়গাটি শিশুদের জন্য একটি চমৎকার জায়গা। এখানে অনেক ধরনের বিমান আছে যা ইতিহাসের নানা ধরনের স্মৃতি চিহ্ন বহন করে আছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যে বিমানগুলো ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো এখানে সংরক্ষিত অবস্থায় আছে। এখানে মহিলাদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা আছে মসজিদ আছে। এখানে খাবারের জন্য ব্যবস্থা আছে। এখানে দুই বছরের বেশি শিশুদের জন্য টিকিট কেটে ভিতরে প্রবেশ করতে হয়। বাচ্চাদের জন্য ট্রেন নগরদোলার ব্যবস্থা আছে এছাড়া নানা ধরনের play zone আছে যেখানে বাচ্চারা খেলাধুলা করতে পারে। কিছু রাইডে উঠতে টাকা প্রয়োজন হলেও কিছু রাইড আছে যেগুলো ফ্রী । বাইরে থেকে খাবার নিয়ে গেলে সেগুলো এলাও করে। জায়গাটি 2 থেকে 3 ঘন্টা ঘুরে দেখার জন্য যথেষ্ট ভালো। শিশু ও বয়স্ক সবার জন্যই এই জাদুঘরটি চমৎকার একটি জায়গা বিনোদনের জন্য। ধন্যবাদ

  • Kousher Alam

জায়গাটা সুন্দর ও অনেক বিমান ও তাদের বর্ননা দেয়া আছে যা শিশুকিশোরদের জন্য শিক্ষনীয়। কিন্তু জায়গাটা ছোট ও মানুষের বসে সময় কাটানোর মতো তেমন কোন ব্যাবস্থা নাই। সত্যিবলতে আপনি যদি এখানে গিয়ে সময় কাটাতে চান তাহলে এটা ভাল যায়গা না। এমনিতেই জায়গাটা ছোট, কিন্তু তবু্ও এর ভিতর আবার আরো কিছু ছোট ছোট সেকশন আছে, সেগুলাতে যেতে হলে আবার টিকেট কাটা লাগবে৷ বিমান বাহিনীর মতো পেশাদার বাহিনীর মিউজিয়াম এর থেকে হাজার গুন ভালো হওয়ার প্রয়োজন এবং সমগ্রিক সমন্নয় এর ভিত্তিতে সেবার মান অনেক ভালো করা যেত। যেটা করতে তারা পুরোপুরি ব্যার্থ হয়েছে।
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • S.Rahman

সুন্দর। তবে প্রতিটা বিমান ও রাইডের জন্য ৩০-৫০ টাকার টিকিট কাটতে হয় যা ব্যয়বহুল। আর খাবারের দামও কম না। এক প্লেট ফুচকার দাম ৭০ টাকা। দই ফুচকাও না, শুধু নরমাল ফুচকা প্রবেশমূল্য ৫০/- কমিয়ে অন্যান্য জাদুঘরের মত ২০-৩০/- করার দাবি জানাই। ২০২৩ সাল থেকে এখানে নতুন একটা বিমান রেস্টুরেন্ট চালু হয়েছে যার প্রবেশমূল্য ৫০/- বিমানের ভেতর সুন্দর ইন্টেরিয়র এর এই রেস্টুরেন্টটিতে ছবি তোলার এবং বসে পছন্দমত ফাস্ট ফুড, ড্রিংস, কফি, আইসক্রিম খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। ভিআইপি কর্নার আছে যা সম্ভবত বিমান বাহিনী ও অন্যান্য বাহিনীর জন্য বরাদ্দ।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Foisal Ahmed

অসাধারন জায়গা। অনেক বড় স্পেস নিয়ে পুরো জাদুঘরটি সাজানো হয়েছে। অনেক অনেক পুরনো দিনের ব্যাবহৃত ঐতিহাসিক বিমান গুলি দিয়ে সাজানো হয়েছে জাদুঘরটি। বেশকয়েকটি বিমানের মধ্যে ঢুকে দেখার ব্যাবস্থাও আছে তবে ঢুকতে গেলে প্রতিটি বিমানের জন্যে গুনতে হবে জনপ্রতি ৩০ টাকা। ককপিটে বসে ছবিও তুলতে পারবেন। এছাড়া বাচ্চাদের জন্যে রয়েছে পার্ক, laser light show, পাশের runway দিয়ে কিছুক্ষণ পরপর বিমান উড্ডয়ন ও অবতরণ দেখতে পারবেন। সবুজ ঘাসের মাঠে বসে দিতে পারবেন আড্ডা। চাইলে খেতেও পারবেন বাহারি রকমের খাবার। আমার বেশ ভালো লেগেছে প্রথমবার গিয়ে, পরিবারের অন্য সদস্যদের সাথে নিয়ে আবার আসতে চাই। আলহামদুলিল্লাহ!

  • Md. Younus Ali

১৭ জুন ১৯৮৭ সালে প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী জাদুঘরের গোড়া পত্তন হয়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে বেগম রোকেয়া সরণি সংলগ্ন তেঁজগাও বিমান বন্দরের রানওয়ের পশ্চিম পার্শ্বে মনোরম পরিবেশে আরও সুবিন্যস্ত ও সুগঠিতভাবে পূণর্গঠন করা হয় এবং জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। ২০১৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এই বিমান জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন এয়ার মার্শাল এনামুল বারী।এই জাদুঘরের পশ্চিমে রয়েছে রোকেয়া সরণি ও কম্পিউটার সিটি (আইডিবি ভবন) এবং পূর্বে রয়েছে তেঁজগাও বিমান বন্দরের সুবিশাল রানওয়ে ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বাশার। উত্তর দিকে রয়েছে সুদৃশ্য লেক এবং দক্ষিণে সবুজ বৃক্ষসারি ও বনানী।

  • Mohsin Mahmud

দুইবার যাওয়া হয়েছে এখানে।একবার অফসিজনে।আরেকবার ঈদের সময়।অফসিজনেই বেশি ভালো লেগেছে।মানুষজন তূলনামূলক কম ছিলো।আর ঈদের সময় পা ফেলারই জায়গা নেই এমন অবস্থা।মোটামুটি উপভোগ্য জায়গাই ঢাকাবাসীর জন্য।এক বিকেল পার করে দেয়ার মত যথেষ্ট জিনিস আছে।তাও আরো নতুন নতুন কিছু এড করা যেতে পারে। আর মসজিদটা বড় করা একদম আবশ্যক।দুইবারই নামাজ পড়তে যেতে হেনস্থার শিকার হতে হয়েছে। আর মহিলাদের নামাজের যে জায়গা;সেখানে ১২ জন মাত্র নামাজ পড়তে পারে একসাথে।যেটা খুবই কম।মাগরিবের ওয়াক্ত শেষ হয়ে যায় যায় এমন অবস্থা হয়েছিলো আমাদের।আর অনেক মহিলারা ফিরে যাচ্ছিলো নামাজ পড়তে না পেরে।

  • Mizanur Rahman

জাদুঘর ভেবে আমি যেতে আগ্রহি ছিলাম না। বাচ্চাদের ইচ্ছে পূরণ করতে যাওয়া। গিয়ে আমি অবাক। আমার মনে হয়েছে এটা One of the best place in Dhaka for children. প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে বিমান বাহিনীর বিভিন্ন ঐতিহাসিক যুদ্ধ বিমান, বিভিন্ন প্রাণির মুর্তি যা আমার বাচ্চাদের অনেক আনন্দ দিয়েছে। সর্বশেষে অনেক ধরনের রাইড, নৌকা, পানি,ট্রেন। আমি ও আমার বাচ্চাদের অনেক অনেক উপভোগ করেছি। ফুলের বাগান, পরিস্কার পরিছন্ন, নিরাপত্তা সব মিলিয়ে, Very good family time. আমি আবার আমার পরিবার নিয়ে যাব। তবে সেখানে সময় নিয়ে যাবেন।

  • Redwanul Islam

পুরাতন বিমান বন্দরের একটি অংশে তৈরিকৃত বিমান যাদুঘড়টি বাচ্চাদের কিংবা যে কোন বয়সের মানুষদের নিয়ে ঘুড়ে আসার জন্য সুন্দর একটি স্থান। বাচ্চাদের কিংবা সব বয়সের মানুষের জন্য বেশকিছু রাইড রয়েছে। প্রতিটি রাইড জনপ্রতি ২০,৩০,৪০ এবং ৫০ টাকা করে ফি নেওয়া হয়। প্রবেশ মূল্য সর্বসাধারণের জন্য ৫০ টাকা এবং সেনা বা অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের জন্য ২৫ টাকা। ২ বছরের নিচের বাচ্চাদের জন্য ফি দরকার হয়না। ভিতরে বেশকিছু যুদ্ধ বিমান রয়েছে। খাবারের জন্য কিছু দোকান, মসজিদ এবং ওয়াশ রুম রয়েছে। বাচ্চাদের খেলার জন্য ফাঁকা যায়গা রয়েছে।

  • Technical Roke

ভালোই লাগে যদিও আরও কিছু বিমান যোগ করলে ভালো হতো! আর পুরাতন নয় জাদুঘর থেকে নতুন বিমান সম্পর্কে ও জানা প্রয়োজন! শুধু যুদ্ধের ইতিহাস জানলে হবে না, আধুনিক বিমান সম্পর্কে আগে আমাদের এয়ারপোর্স কে উন্নতি করতে হবে। সেই কবে যুদ্ধ ইতিহাস নিয়ে ঢোল বাজালে একদিন ইউক্রেনের মত আমরাও দখলে চলে অন্য কোন দেশের! ধন্যবাদ! আমার মন্তব্য মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে নয়! শুধু সিম ৫জি করে দেশে আকাশ নিরাপদ রাখা যায় না! মিগ-২৯ ১টা প্রতিপক্ষকে চোখ রাঙ্গানো যায় না ব্রো

  • Ali Akbor Sagor

বিমানবাহিনী জাদুঘরটি খুবই সুন্দর, ভিতরে খুবই শান্ত পরিবেশ। আপনি আপনার পরিবার নিয়ে ঘুরতে যেতে পারেন। আপনার বাচ্চাদের নিয়ে বিকেলে ঘুরতে যেতে পারেন। খোলা পরিবেশ মুক্ত বাতাস। প্রকৃতির স্বাদ পাওয়া যায়। শান্তির বাতাস। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। একটা মেমোরেবল সময় কাটিয়ে আসতে পারবেন। ধন্যবাদ
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ

  • Joy Sarkar

ঘাসের কার্পেট এর মাঝে ইট বিছানো রাস্তায় কোলাহল বিহীন একটি বিকেল কাটাতে চাইলে আগারগাঁও এর বিমান বাহিনীর যাদুঘর আপনার অন্যতম পছন্দ হতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষী এবং যুদ্ধ পরবর্তী অনেক বিমান এখানে দর্শনার্থী দের জন্য রাখা আছে। হ্যাঁ, বিমানের ভেতরে উঠতেও পারবেন(সব গুলোর ভেতরে না)।শুধু প্লেন না,বিশালাকার কপ্টার ও দেখতে পাবেন। পাশে বাচ্চাদের জন্য ছোট একটা পার্ক ও আছে। পার্কের পাশের পুকুরে নৌকায় ঘুরতে পারবেন।

  • Engr Md Polash Hossien

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও বিভিন্ন ধরনের বিমান, হেলিকপ্টার এর সাথে পরিচিত হওয়ার অন্যতম যায়গা হলো এই যাদুঘর। শিশু, কিশোর বা যেকোনো বয়সের মানুষের বিমান নিয়ে কৌতুহল দূর হবে এখানে ভ্রমন করলে। বাহির থেকে এবং টিকেট কেটে বিভিন্ন বিমানে উঠে দেখার সুযোগ আছে।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১০ থেকে ৩০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ

  • Tauhid Apu

নাম জাদুঘর হলেও পার্ক একটা। টয়লেট এ যেতে পর্যন্ত টাকা দেয়া লাগে! কথায় কথায় টাকা যাবে। ৫০ টাকা দিয়ে জাদুঘর এ যাওয়া মানে ভিতরে ৩০ টাকা দিয়ে বিমান এর ভিতর যাওয়া, ৪০ টাকায় বাচ্চাদের রাইড আর ৮০ টাকায় বড়দের। নামটা বাংলাদেশ বিমান পার্ক হইলে পারফেক্ট হইতো।
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Tanjil Rahman

বিমান বাহিনী জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। এই জাদুঘর ২০১৪ সালে উন্মু্ক্ত করা হয়।বিমান বাহিনী জাদুঘর সোম থেকে শনিবার বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং বিশেষ দিন ব্যতীত প্রতি রবিবার বন্ধ থাকে। ৫০ টাকা মূল্যের টিকেট সংগ্রহ করে জাদুঘরে প্রবেশ করা যায়। এছারাও ৩০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে ভেতরের হেলিকাপ্টার বা বিমানে উঠা যায়।

  • Bright Hasan

শুক্রবার জুম্মার নামায এর সময় মেইন কাউন্টার বন্ধ থাকে তখন পার্কিং গেট দিয়ে এন্ট্রি নিতে হয়। ভেতরে সব আলাদা আলাদা টিকেট এবং দাম বেশি মনে হয়েছে। এয়ার ফোর্স নিজে তত্বাবধান করলে বেশি ভালো হতো। ভেতরের পরিবেশ খুব সুন্দর ও আন্তরিক।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
নিশ্চিত নই

  • Ibtid Rasel

ঢাকার মধ্যে ঘুরার জন্য অন্যতম বেস্ট একটা যায়গা, এটি বাংলাদেশ এয়ারফোর্স এর একটি মিউজিয়াম।এখানে সব ধরনের যুদ্ববিমান , হেলিকপ্টার সহ এয়ারফোর্সের অনেক কালেকশন রয়েছে। পরিবার কিংবা বন্ধুদের নিয়ে ঘুরার মত অনেক ভাল একটা যায়গা। টিকিট মুল্য ৫০ টাকা , আর যায়গার সিকিউরিটি ভালো। পার্কিং ব্যাবস্থা রয়েছে। বাচ্চাদের জন্য গেমস, পার্ক ও খেলার যায়গা রয়েছে।

  • Prodip Kumar Das

অস্বাভাবিক সুন্দর একটা যাদুঘর। এখানের পরিবেশ অন্যান্য অনেক পার্কের থেকে আলাদা। সেহেতু বিমান বাহিনী দ্বারা পরিচালিত তাই এখানের সবকিছুই খুবই সাজানো-গোছানো। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর পুরাতন অনেক বিমান আছে এই যাদুঘরে। বাংলাদেশের যুদ্ধের সময়েরও অনেক যুদ্ধবিমান আছে। তাছাড়া ছোট বাচ্ছাদের জন্য রয়েছে পার্ক। ভিতরে উন্নত মানের খাবার রেস্টুরেন্টেও।

  • Kamrul Islam

চমতকার একটি বেড়ানোর জায়গা ঢাকার ভিতরে আগারগাঁও মেট্রো রেল স্টেশনের সাথেই । পরিবেশ খুব ভালো, শিশুদের জন্য একদম নিরাপদ একটি পার্ক। আমার বাচ্চারা অনেক ভালো সময় কাটিয়েছে, অনেক বড় জায়গা নিয়ে তৈরি এই পার্কের বিশেষ আকর্ষণ হচ্ছে বিমান বাহিনীর বিমান গুলো, খেলার মাঠ ও বাচ্চাদের খেলার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা। ভিতরে মসজিদ এবং ওয়াশরুম আছে।

  • Lelin M

আগে ফ্রি ছিল, তাও কেও দেখতে যায়নি আর এখন ৫০ টাকা টিকেট আর দেখার কিছুই নাই, প্লেনগুলা দেখতে বাচ্চাদের খেলনা প্লেন এর মতো, কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর থেকেও বাজে অবস্থা, দেখতে পুরা মুরির টিন। আর মিউজিয়াম এ বাচ্চারা যায় শিখতে, কালচার সম্পরকে জানতে কিন্তু এখানে শেখার কিছুই নেই, ইনফরমেশন দেয়ার জন্য কোনো গাইডও নেই, পোলাপাইন যায় শুধু ডেট করতে।

  • Md Ebrahim

বিমান বাহিনীর জাদুঘর এখানের স্থাপনা গুলো অনেক সুন্দর ভালো লাগার মতন পরিবেশটা অনেক সুন্দর। প্রবেশ টিকিট ৫০ টাকা, কিন্তু ভিতরে আবার বাগানে ঢুকতে গেলেও টিকিট লাগে, বিভিন্ন বিমানে উঠতে গেলে টিকিট লাগে।
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Proshenjit Kumar (Raju)

সংগ্রহশালা ভালো ছিল কিন্তু ভিতরের রাইট গুলো খুবই ব্যয়বহুল! যারা এখানে ভ্রমণ করতে যাবে তাদের এই বিষয়টি মাথায় রেখে যাওয়া উচিত। কর্তৃপক্ষের নিকট ভ্রমণরত মানুষের পক্ষ থেকে আমার আকুল আবেদন জানাচ্ছি ভিতরের রাইড এর টিকিট এর মূল্য যেনো কমানো হয়। তাহলে ভ্রমণকারী মানুষ একটু হলেও খুশি মনে ঘুরতে পারবে।

  • Mahe Karim

টিকিট প্রাইস টা একটু হাই কিন্তু অন্যান্য সুযোগ সুবিধা অনেক ভালো। বাংলাদেশ বিমান বাহিনী যায়গা টিকে অত্যান্ত সুন্দর ও পরিপাটি করে গরে তুলেছে। অত্র আগারগাও, মিরপুর বাসীদের জন্য বিনোদন এর নতুন সংযোজন। তবে এই জাদুঘর এর জন্য রাস্তায় প্রচুর জ্যাম লেগে যায় আশাকরি উদ্যোক্তাগণ ব্যাপারটি সমাধান করবেন।

  • nayem jibon

ওয়ান অফ দা বেস্ট প্লেস বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য আছে বাচ্চাদের জন্য সুন্দর শিশুপার্ক এছাড়া আমাদের মুক্তিযুদ্ধ এবং আমাদের বিমান বাহিনীর বিভিন্ন রকম যুদ্ধজাহাজ আছে যা থেকে আমরা কিছু শিখতে পারব তাছাড়া পরিবার নিয়ে এখানে একদিনের ঘুরতে আসতে পারেন খুবই সুন্দর একটা জায়গা ঢাকার ভিতরে

  • Nur E Alahi

বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানার জন্য একটি উত্তম স্থান। বাংলাদেশ বিমান বাহিনী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনী র ইতিহাস এখানে সূচারু ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ

  • Badrul's World

জায়গাটি সুন্দর কিন্তু কয়েকটা কাউন্টারম্যান এর সার্ভিস খুবই খারাপ। বি:দ্র: সাথে যথেষ্ট পরিমাণ খুচরা টাকা নিয়ে যেতে হবে। কারণ ওখানে কোন কিছু স্পর্শ করতে গেলেও টাকা লাগে৷ আরো একটি বিষয়, এই জায়গায় সাধারণ মানুষের জন্য অবমুক্ত করা বোধহয় ঠিক হয় নি। শুধু সামরিক বাহিনীর লোকদের জন্য করা উচিত ছিল।

  • Osama Bin Noor

শিশু বা বড়, যেকোনো বয়সীদের অল্প সময়ে ভ্রমণের জন্য চমৎকার একটি স্থান৷ বিশেষ করে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ব্যবহৃত মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ের কিছু বিমান ও তার ইতিহাস সম্পর্কে জানা যায়। পরিবারকে নিয়ে ঘুরে আসার জন্য ভালো বিনোদন কেন্দ্র৷ তবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিয়ে আরো কড়াকড়ি হওয়া প্রয়োজন।

  • Mohammed Ariful Islam

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী যাদুঘর সময়সূচী । Bangladesh Airforce Museum open time Monday to Tuesday 2 pm - 8 pm. Friday, Saturday and govt holiday 10 am - 8 pm. Sunday close day.
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Dibakar Karmaker

আগারগাও এ বিনোদনের জন্য খুবই সুন্দর একটি জায়গা বাংলাদেশ এয়ারফোর্স মিউজিয়াম। খুবই কাছ থেকে বিমান কে ছুয়ে উপভোগ করা যায়। যুদ্ধবিমান সম্পর্কে জানা যায়। আশা করি শিশুরা এই জায়গাটি খুবই উপভোগ করবে। টিকিটের মূল্য ৫০ টাকা। এখানে পার্কিং এর ব্যবস্থা আছে।

  • Shafi Samudra

বিমান বাহিনী জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ এবং নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার প্রয়াসে এই জাদুঘর ২০১৪ সালে উন্মু্ক্ত করা … আরও

  • Angan Vlogs

বিমান বাহিনী জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ এবং নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার প্রয়াসে এই জাদুঘর ২০১৪ সালে উন্মু্ক্ত করা হয়।[

  • Rakibul Islam

বিমান বাহিনী জাদুঘর (Bangladesh Air Force Museum) ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ এবং নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার প্রয়াসে এই … আরও

  • Asrafur Rahman

ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বিমান বাহিনী জাদুঘর। এর পশ্চিমে রয়েছে রোকেয়া সরণি ও কম্পিউটার সিটি (আইডিবি ভবন) এবং পূর্বে রয়েছে তেঁজগাও বিমান বন্দরের সুবিশাল রানওয়ে ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বাশার। বিভিন্ন সময়ের হেলিকপ্টার ও বিমান … আরও

  • Jewel Mia

পার্কের ভেতরকার পরিবেশ যথেষ্টই রুচি সম্মত। ছোট বড়ো নির্বিশেষে সবার জন্য এ এক উন্মুক্ত পরিবেশ।ধুলোবালির শহরে এই পার্কে ঢুকলে মনে হয় প্রকৃতির সাথে আছি।একই সাথে দেশে বিমান বাহিনীর অবদান সুনৃদর ও স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে পার্কটিতে

  • Tabibul Amraj

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে অনেক ধন্যবাদ, সাধারণ মানুষদের এভাবে কাছ থেকে এই অভিজ্ঞতা নেয়ার সুযোগ করে দেয়ার জন্য। পাশপাশি মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত যুদ্ধ বিমান শুধু কাছ থেকে দেখাই নয়, ভিতরে ঢুকে ঘুরে আসা যায়। চমৎকার অভিজ্ঞতা …

  • Amitav Barury

দেখতে অনেক সুন্দর, কিন্তু খাবারের দাম এই একটু বেশি। তবে পরিবার নিয়ে সময় কাটানোর জন্য খুবই সুন্দর একটি জায়গা।।Looks pretty good but the price of food is a bit more. But a very nice place to spand time with family ..

  • Kaniz Fatima Anika

খুব সুন্দর যায়গা। মন খুলে আড্ডা দেওয়া ঘোরার জন্যে। আইডিবি এর কাছাকাছি আগারগাঁও তে এটা। প্রবেশ টিকেট ৫০ টাকা। তারপর শিশুপার্কের রাইড গুলো ৩০/৪০ টাকা এক একটা। খুবই সুন্দর যায়গা জাদুঘর টাও খুব সুন্দর খোলামেলা।

  • Rajkumar Robidas

জয়গাটা মুটামুটি ভালোয়.বিকেল বেলা বেস্ত শহরে, একটু শস্ত্রীর জায়গা... বেশ মনোরম পরিবেশে।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Shyamal Adhikary

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী যাদুঘর বাংলাদেশর ইতিহাসের ও ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক।কেননা এখানে ৭১ স্মৃতি সংরক্ষণ করা আছে। অনেক সুন্দর ও মনোরম পরিবেশ । সাধারণ লোকজন কে আকৃষ্ট কারার মতো অনেক কিছু আছে এখানে।

  • Rakib Hasan

পরিবার নিয়ে একটু ভালো সময় কাটানো এবং বাংলাদেশে ব্যবহৃত বিমান গুলো সম্পর্কে জানার জন্য একটি সুন্দর যায়গা। তবে দর্শকদের জন্য টিকেটের দাম আরেকটু কম হলে ভালো হতো। ২০-৩০ টাকার মধ্যে হলে ভালো হতো।

  • Robin Sarker

জায়গাটা আসলেই অনেক সুন্দর, বিকেলের দিকে গেলে ভালো একটি সময় কাটাতে পারবেন
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Fatema kamol

ঢাকার মধ্যে বাচ্চাদের নিয়ে ঘোরাঘুরি করার জন্য সুন্দর একটি জায়গা। ৫/৬ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের রাইড আছে। ঢুকতে জনপ্রতি ৫০ টাকা করে। এরপর রাইডের জন্য টিকিট কাটতে হয়। পার্কিং ফি ৪০ টাকা ‌।

  • Sahariare Shadhin

আড্ডা দেয়ার জন্য ভালো একটি প্লেস। তাছাড়া এন্টারটেইন এর জন্য বিভিন্ন রাইড আছে। এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অনেক ইতিহাস সংরক্ষিত আছে। এছাড়া বাংলাদেশের প্রথম বিমান ও আছে প্রদর্শনী হিসেবে।

  • farjanahamid eva

বাচ্চাদের জন্য ভালো জায়গা।তবে অনেক মশা।রাইট গুলা মোটামুটি।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Anwar Hossain Raju

পরিবার নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর মতো জায়গা। বিশেষ করে বাচ্চাদের জন্য খুবেই ভাল। বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের রাইডার আছে। সময় থাকলে সবার ঘুরে আসা উচিত। আশা করি সবার ভাল লাগবে।

  • Mir Resanul Karim

সবাই যেতে পারেন। তবে রবিবার বন্ধ থাকে।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Emon Farhad

Wow never go jol torongo restaurant
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Waresul Islam

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসসহ গৌরবময় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ব্যবহৃত উড়োজাহাজ, যুদ্ধ বিমান, সন্নিবেশিত তথ্যাদি, মনোমুগ্ধকর পরিবেশ এ যাদুঘরকে করেছে অনন্য।

  • জো বাইডেন

জায়গাটি অসাধারণ সুন্দর,বিশেষ করে বাচ্চাদের নিয়ে সময় কাটানোর জন্য এটি একটি আদর্শ জায়গা। বাচ্চাদের মনোরঞ্জনের জন্য এখানে মোটামুটি অনেক কিছুই আছে।

  • Md Mostafa Masud

পরিবারের সবার সাথে ঘুরার জন্য খুবই অসাধারণ জায়গা, বিভিন্ন ধরনের বিমান দেখার সুযোগ রয়েছে জনপ্রতি ৩০ টাকা দিয়ে। প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ৫০ টাকা

  • AR AKASH

কম খরচে ফ্যামিলি নিয়ে ঘুরার মত সুন্দর একটা জায়গা।
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Imam Hosain

ছোট খাটো জায়গায় জাদুঘর টা, দেখতে ভালোই। কিন্তু দাঁড়ানো বিমানে চড়ার জন্য আলাদা টাকা দিতে হয় এটা আমার কাছে অতিরিক্ত মনে হয়েছে। আরও

  • Nursing Classroom

চমৎকার জায়গা।। ফেমিলি নিয়ে ঘুরার মত জায়গা। বাচ্চাদের জন্য খোলা পরিবেশ। অনেক রাইড আছে, কফি শপ, পুকুর, বিমান সব কিছুই সুন্দর।।

  • Naimul Hossain Fahim

অনেক সুন্দর ছিলো, প্রায় ৮৩ হাজার নিদর্শন ছিলো, ঘুরতে ঘুরতে শেষই হচ্ছিলো না, বাংলাদেশ ও এর ইতিহাস সম্পর্কে জানতে মাস্ট ভিজিট।

  • Akash Mir

অনেক সুন্দর একটা যায়গা।ফ্যামিলির সাথে যাওয়ার জন্য সেফ একটা যায়গা তবে কিছু কিছু জিনিস পুরাতন হয়ে গেছে যেগুলা ঠিক করানো উচিৎ।

  • JAHANGIR REZA

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী জাদুঘরঃ রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে ২০১৪ সালে বাংলাদেশের প্রথম বিমান বাহিনী … আরও

  • Gram_ Bangla

আলহামদুলিল্লাহ তবে শুক্রবার হ‌ওয়া বেশি ঘুরতে পারিনি অনেক মানুষ ছিল তবে সুন্দর একটা জায়গায়

  • Mohammad Asaduzzaman

Great place .... নানা রকম বিমান কাছ থেকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছে বিমান বাহিনী।

  • Anisur rahman

বিভিন্ন বিমানের অপূর্ব সমাহার...বিমান বাহিনী জাদুঘর (Entry Free Only 20tk)

  • Mehezabin Maisha

বাচ্চাদের খেলাধুলার জন্য ভালো একটা জায়গা,অনেক কিছু দেখার আছে, জানার আছে।

  • Mozammel Hossen

Friday te koytay open hoy r kokhon close hoy ?

  • Md.Tariqul Islam

Onk Sunder akta jayka..

Similar places

Bangabandhu Military Museum

13750 reviews

Bijoy Sarani, Dhaka 1215, Bangladesh