Bangabandhu National Stadium Rd, Dhaka 1000, Bangladesh
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম is a Stadium located at Bangabandhu National Stadium Rd, Dhaka 1000, Bangladesh. It has received 6660 reviews with an average rating of 4.3 stars.
The address of বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম: Bangabandhu National Stadium Rd, Dhaka 1000, Bangladesh
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম has 4.3 stars from 6660 reviews
Stadium
"বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ১৯৫৪ সালের নির্মিত[১] ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় ও প্রধান স্টেডিয়াম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল এলাকায় এটির অবস্থান। স্টেডিয়ামটি আগে এবং এখনও ১ নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত । নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মানে এটির নামে বঙ্গবন্ধু যোগ করা হয়। স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজরিত স্থান।[২] আগে স্টেডিয়ামে সব ধরনের খেলাই অনুষ্ঠিত হত। কিন্তু বর্তমানে স্টেডিয়ামটিকে কেবল ফুটবল মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর ধারনক্ষমতা প্রায় ৩৬,০০০। ২০০৫ সালের ১লা মার্চ পর্যন্ত স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হত। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম বিশ্বের একমাত্র স্টেডিয়াম যেটিতে দুটি ভিন্ন দেশের উদ্বোধনী টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুটি খেলাতেই প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। প্রথম খেলায় ১৯৫৪-৫৫ সালে তৎকালীন অবিভক্ত পাকিস্তান দল ভারতের বিপক্ষে টেস্ট খেলার মাধ্যমে টেস্ট অঙ্গনে যাত্রা শুরু করে। ১৯৭১ সালে এ মাঠেই ‘ইন্টারন্যাশনাল ইলেভেন’-এর বিপক্ষে ‘পাকিস্তান বোর্ড একাদশ’-এর হয়ে খেলতে নেমেছিলেন রকিবুল হাসান, ‘জয় বাংলা’ স্টিকারযুক্ত ক্রিকেট ব্যাট নিয়ে। স্বাধীনতার আগে সে ম্যাচই হয়ে ছিল তখনকার ঢাকা স্টেডিয়ামে শেষ স্বীকৃত ম্যাচ।[৩] এর ৪৬ বছর পর ২৬ জুন, ২০০০ তারিখে, বাংলাদেশ টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর প্রথম টেস্ট খেলায় ভারতের মোকাবিলা করে।[৪] ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই স্টেডিয়াম ও সংলগ্ন জাতীয় হকি স্টেডিয়ামের আশেপাশের এলাকায় এত বেশি লোকসমাগম হয় যে একে স্টেডিয়াম হিসেবে চেনা মুশকিল হয়ে পড়ে। এর একটি মূল কারণ স্টেডিয়ামের নিচ তলাকে ইলেকট্রনিক পণ্যের মার্কেট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার অদূরে একটি নতুন ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের কারণে ২০০৪-০৫ মৌসুমে মাঠটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে বরাদ্দ দেয়া হয়। ইতিহাস প্রথম ইতিহাস ঢাকা স্টেডিয়াম ১৯৫০ সালে ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামই বিশ্বের একমাত্র ভেন্যু যেখানে দুটি টেস্ট দেশের জন্য উদ্বোধনী হোম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে: পাকিস্তান ও বাংলাদেশ। উভয় অনুষ্ঠানেই ভারত দর্শক ছিল: ১৯৫৪-৫৫ সালে, যখন ঢাকা পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ছিল এবং ১৯৭৬-৭৭ সালে, যখন ইংল্যান্ড থেকে সফরকারী এমসিসির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম অনানুষ্ঠানিক টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এবং পরের বছর শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল বিসিসিবি একাদশ এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের বিপক্ষে কয়েকটি একদিনের, দুইদিনের এবং তিন দিনের অনানুষ্ঠানিক ম্যাচ খেলার জন্য বাংলাদেশ সফর করে। এরপর ভারত থেকে ডেকান ব্লুজ এবং এমসিসির মতো দলগুলো যথাক্রমে বিসিসিবি একাদশ এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের বিপক্ষে খেলার জন্য বেশ কয়েকবার বাংলাদেশ সফর করে। ক্রিকেটের পাশাপাশি, স্টেডিয়ামটি ঐতিহাসিক ঢাকা লিগের আয়োজন করার জন্যও পরিচিত ছিল, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগেও দেশের প্রধান ফুটবল লীগ ছিল। ৮০ এর দশকে যখন ফুটবলের জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী ছিল, ঢাকা ডার্বি সারা দেশ থেকে হাজার হাজার ভক্তকে স্টেডিয়ামে আকৃষ্ট করেছিল। স্টেডিয়ামটি নিয়মিতভাবে অধুনালুপ্ত আগা খান গোল্ড কাপের আয়োজন করত, যেটিকে অনেকের কাছে প্রথম সংগঠিত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা বলে মনে করা হয় যা এশিয়ার আশেপাশের ক্লাব দলগুলিকে জড়িত করে। ১৯৭৮ এএফসি যুব চ্যাম্পিয়নশিপ ছিল স্টেডিয়ামে আয়োজিত প্রথম বড় আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট। এই অনুষ্ঠানের জন্য স্টেডিয়ামটিও সংস্কার করা হয়েছিল, পূর্ব গ্যালারি তৈরি করা হয়েছিল এবং প্রথমবারের মতো একটি মহিলা গ্যালারির ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ভিআইপি গ্যালারিটিও নতুনভাবে সাজানো হয়েছিল, কারণ এটিই ছিল বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হওয়া প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল সম্পর্কিত টুর্নামেন্ট। অক্টোবরে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্ট চলাকালীন নতুন সংস্কার করা স্টেডিয়ামে মোট চল্লিশটি খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ক্রিকেট, ফুটবল, হকি থেকে শুরু করে বক্সিং পর্যন্ত ঐতিহাসিক ক্রীড়া ইভেন্টের আয়োজনের ইতিহাস রয়েছে এই স্টেডিয়ামের। ফেব্রুয়ারী ১৯৭৮ সালে, বক্সার মুহাম্মদ আলী স্টেডিয়ামে একটি প্রদর্শনী বক্সিং ম্যাচে লড়াই করেছিলেন, তৎকালীন ঢাকা স্টেডিয়াম, একটি ১২ বছর বয়সী বাঙালি ছেলের সাথে।"
"বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম (বাংলাদেশ: বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম), ঢাকা স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত, এবং পূর্বে ডাকা স্টেডিয়াম নামে পরিচিত, এটি জাতীয় স্টেডিয়াম এবং ঢাকা, বাংলাদেশ একটি বহুমুখী ক্রীড়া অঞ্চল। এটি শহরের কেন্দ্রস্থলে মতিঝিল এলাকায় অবস্থিত। ২011 ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য সম্প্রতি স্টেডিয়ামটি বেশ কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। এটি সাম্প্রতিকতম সংস্কারের আগে 55,000 এর কাছাকাছি একটি ক্ষমতা ছিল, কিন্তু 36,000 এর নতুন ক্ষমতার সাথে এটি এখনও বাংলাদেশের বৃহত্তম স্টেডিয়াম। তার বর্তমান নাম শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে সম্মানিত করা হয়, যিনি "বঙ্গবন্ধুর" বা "বন্ধুত্বের বন্ধু" নামেও পরিচিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ঢাকায় একটি প্রধান ফুটবল স্থানগুলির মধ্যে একটি, সাথে সাথে ২5 হাজার সক্ষমতা বীরশ্রস্ত মোস্তফা কামাল স্টেডিয়াম। ঢাকায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে দুবাই টেস্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়: পাকিস্তান ও বাংলাদেশ। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ভারত উভয় অনুষ্ঠানের দর্শক ছিল: 1954-55 সালে, যখন ডাকা ছিল পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী, এবং 1976-77 সালে যখন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এমসিসি-র বিরুদ্ধে প্রথম অঅ-আনুষ্ঠানিক টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এবং পরের বছর শ্রীলংকার জাতীয় দল বাংলাদেশ সফরকালে বিসিসিবি একাদশ এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের বিরুদ্ধে কয়েকদিন, দুই-দিনের এবং তিন দিনের অনাক্ষিক ম্যাচ খেলতে বাংলাদেশ সফর করে। ভারত ও এমসিসি ডেকান ব্লুজদের মত দলগুলি যথাক্রমে বিসিসিবি একাদশ এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের বিরুদ্ধে খেলতে বাংলাদেশ বেশ কয়েকবার সফর করেছিল। ইংল্যান্ড জাতীয় দল তখন ইংল্যান্ডে 1 9 7 9 সালে প্রথমবার আইসিসি টুর্নামেন্টে খেলতে গিয়েছিল। 1997 সালে আইসিসি টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর 198২, 1986 ও 1990 সালে তারা একই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে। এরপর, টেস্ট স্ট্যাটাস অর্জনের জন্য বাংলাদেশ দশম জাতি হয়ে ওঠে। শহরটির বাইরের অংশে নির্মিত একটি পরিকল্পিত ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ২004-05 মৌসুমে মাঠটি কমিশনের বাইরে নিয়ে যায় এবং বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের একমাত্র ব্যবহারের জন্য হস্তান্তর করা হয়। স্টেডিয়ামে ক্রিকেট, ফুটবল, বক্সিং থেকে হকি থেকে শুরু করে ঐতিহাসিক ক্রীড়া ইভেন্টের হোস্টিংয়ের ইতিহাস রয়েছে। 1978 সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বক্সার মোহাম্মদ আলি স্টেডিয়ামে এক প্রদর্শনী বক্সিং ম্যাচটি শুরু করেন, তারপর ডাকা স্টেডিয়ামে,1২ বছরের বাঙালি ছেলেটির সাথে। [উদ্ধৃতি প্রয়োজন] 6 সেপ্টেম্বর ২011 তারিখে, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে পূর্ণ শক্তিশালী আর্জেন্টিনা ও নাইজেরিয়া দলের মধ্যে একটি আন্তর্জাতিক বন্ধুত্বপূর্ণ ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়, উভয় দেশের অন্যান্য তারকা খেলোয়াড়দের মধ্যে লিওনেল মেসি, সার্জিও অ্যাগুয়েরো, জাভিয়ার মাসচারান ও জন ওবি মিকেলের উপস্থিতিতে। আর্জেন্টিনার পর থেকে রিয়াল মাদ্রিদের গঞ্জালো হিগুয়াইন এবং এঞ্জেল ডি মারিয়া থেকে গোল করে 3-1 গোলে জয়ী হয়ে নাইজেরিয়ার এলদারসন ইচিজেিলের গোলে চুইডু ওবাসির গোলে নাইজেরিয়ার একমাত্র গোল গোল করেন। বাংলাদেশী রেফারি তৈয়ব শামসুজ্জামান ২5 হাজার দর্শককে টিকিট বিক্রি করে 100 মার্কিন ডলারে কিনেছিলেন। ঢাকায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে দুটো টেস্ট জার্সির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করার জন্য বিশ্বের একমাত্র স্থান। ভারত উভয় অনুষ্ঠানের দর্শক ছিল: 1954-55 সালে যখন পূর্ব পাকিস্তান রাজধানী ডাকা (সিক) ছিল এবং 46 বছর পরে, তখন বাংলাদেশের পরীক্ষার মাত্রা অর্জনে দশম জাতি হয়ে ওঠে।"
"বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ঢাকা শহরের মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের ঠিক পাশেই ঐতিহাসিক পল্টন ময়দান এবং মাওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়াম। এছাড়াও এখানে সুইমিংপুল, মোহাম্মদ আলী বক্সিং স্টেডিয়াম এবং ইনডোর স্টেডিয়াম অবস্থিত। পূর্বে এই বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম হোম অব ক্রিকেট ছিল এবং বর্তমানে এই স্টেডিয়াম হোম অব ফুটবল। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন এই বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের প্রধান নিয়ন্ত্রক। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনেক ইলেকট্রনিক সামগ্রীর দোকান আছে। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়েছিল। এই বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলেছিল ভারতের বিপক্ষে। Bangabandhu National Stadium (Bengali: বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম), also known as Dhaka Stadium, and formerly known as Dacca Stadium, is the national stadium and a multipurpose sports arena in Dhaka, Bangladesh"
"There are several stadiums in Dhaka, but the largest and most well-known is the Sher-e-Bangla National Cricket Stadium"
"বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ১৯৫৪ সালের নির্মিত ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় ও প্রধান স্টেডিয়াম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল এলাকায় বায়তুল মোকাররম মসজিদের পাশেই এটির অবস্থান। স্টেডিয়ামটি আগে এবং এখনও ১ নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত, নাম পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধু যোগ করা হয়। স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজরিত স্থান, আগে স্টেডিয়ামে সব ধরনের খেলাই অনুষ্ঠিত হত, কিন্তু বর্তমানে স্টেডিয়ামটিকে কেবল ফুটবল মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে, এর ধারনক্ষমতা প্রায় ৩৬,০০০, ২০০৫ সালের ১লা মার্চ পর্যন্ত স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হত। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম বিশ্বের একমাত্র স্টেডিয়াম যেটিতে দুটি ভিন্ন দেশের উদ্বোধনী টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুটি খেলাতেই প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। প্রথম খেলায় ১৯৫৪-৫৫ সালে তৎকালীন অবিভক্ত পাকিস্তান দল ভারতের বিপক্ষে টেস্ট খেলার মাধ্যমে টেস্ট অঙ্গনে যাত্রা শুরু করে। ১৯৭১ সালে এ মাঠেই ‘ইন্টারন্যাশনাল ইলেভেন’-এর বিপক্ষে ‘পাকিস্তান বোর্ড একাদশ’-এর হয়ে খেলতে নেমেছিলেন রকিবুল হাসান, ‘জয় বাংলা’ স্টিকারযুক্ত ক্রিকেট ব্যাট নিয়ে। স্বাধীনতার আগে সে ম্যাচই হয়ে ছিল তখনকার ঢাকা স্টেডিয়ামে শেষ স্বীকৃত ম্যাচ, এর ৪৬ বছর পর ২৬ জুন ২০০০ সালে বাংলাদেশ টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর প্রথম টেস্ট খেলায় ভারতের মোকাবিলা করে। ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই স্টেডিয়াম ও সংলগ্ন জাতীয় হকি স্টেডিয়ামের আশেপাশের এলাকায় এত বেশি লোকসমাগম হয় যে, একে স্টেডিয়াম হিসেবে চেনা মুশকিল হয়ে পড়ে এর একটি মূল কারণ স্টেডিয়ামের নিচ তলাকে ইলেকট্রনিক পণ্যের মার্কেট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার অদূরে একটি নতুন ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের কারণে ২০০৪-০৫ মৌসুমে মাঠটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে বরাদ্দ দেয়া হয়।"
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ১৯৫৪ সালের নির্মিত[১] ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় ও প্রধান স্টেডিয়াম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল এলাকায় এটির অবস্থান। স্টেডিয়ামটি আগে এবং এখনও ১ নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত । নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মানে এটির নামে বঙ্গবন্ধু যোগ করা হয়। স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজরিত স্থান।[২] আগে স্টেডিয়ামে সব ধরনের খেলাই অনুষ্ঠিত হত। কিন্তু বর্তমানে স্টেডিয়ামটিকে কেবল ফুটবল মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর ধারনক্ষমতা প্রায় ৩৬,০০০। ২০০৫ সালের ১লা মার্চ পর্যন্ত স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হত। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম বিশ্বের একমাত্র স্টেডিয়াম যেটিতে দুটি ভিন্ন দেশের উদ্বোধনী টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুটি খেলাতেই প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। প্রথম খেলায় ১৯৫৪-৫৫ সালে তৎকালীন অবিভক্ত পাকিস্তান দল ভারতের বিপক্ষে টেস্ট খেলার মাধ্যমে টেস্ট অঙ্গনে যাত্রা শুরু করে। ১৯৭১ সালে এ মাঠেই ‘ইন্টারন্যাশনাল ইলেভেন’-এর বিপক্ষে ‘পাকিস্তান বোর্ড একাদশ’-এর হয়ে খেলতে নেমেছিলেন রকিবুল হাসান, ‘জয় বাংলা’ স্টিকারযুক্ত ক্রিকেট ব্যাট নিয়ে। স্বাধীনতার আগে সে ম্যাচই হয়ে ছিল তখনকার ঢাকা স্টেডিয়ামে শেষ স্বীকৃত ম্যাচ।[৩] এর ৪৬ বছর পর ২৬ জুন, ২০০০ তারিখে, বাংলাদেশ টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর প্রথম টেস্ট খেলায় ভারতের মোকাবিলা করে।[৪] ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই স্টেডিয়াম ও সংলগ্ন জাতীয় হকি স্টেডিয়ামের আশেপাশের এলাকায় এত বেশি লোকসমাগম হয় যে একে স্টেডিয়াম হিসেবে চেনা মুশকিল হয়ে পড়ে। এর একটি মূল কারণ স্টেডিয়ামের নিচ তলাকে ইলেকট্রনিক পণ্যের মার্কেট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার অদূরে একটি নতুন ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের কারণে ২০০৪-০৫ মৌসুমে মাঠটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে বরাদ্দ দেয়া হয়। ইতিহাস প্রথম ইতিহাস ঢাকা স্টেডিয়াম ১৯৫০ সালে ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামই বিশ্বের একমাত্র ভেন্যু যেখানে দুটি টেস্ট দেশের জন্য উদ্বোধনী হোম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে: পাকিস্তান ও বাংলাদেশ। উভয় অনুষ্ঠানেই ভারত দর্শক ছিল: ১৯৫৪-৫৫ সালে, যখন ঢাকা পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ছিল এবং ১৯৭৬-৭৭ সালে, যখন ইংল্যান্ড থেকে সফরকারী এমসিসির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম অনানুষ্ঠানিক টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এবং পরের বছর শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল বিসিসিবি একাদশ এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের বিপক্ষে কয়েকটি একদিনের, দুইদিনের এবং তিন দিনের অনানুষ্ঠানিক ম্যাচ খেলার জন্য বাংলাদেশ সফর করে। এরপর ভারত থেকে ডেকান ব্লুজ এবং এমসিসির মতো দলগুলো যথাক্রমে বিসিসিবি একাদশ এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের বিপক্ষে খেলার জন্য বেশ কয়েকবার বাংলাদেশ সফর করে। ক্রিকেটের পাশাপাশি, স্টেডিয়ামটি ঐতিহাসিক ঢাকা লিগের আয়োজন করার জন্যও পরিচিত ছিল, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগেও দেশের প্রধান ফুটবল লীগ ছিল। ৮০ এর দশকে যখন ফুটবলের জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী ছিল, ঢাকা ডার্বি সারা দেশ থেকে হাজার হাজার ভক্তকে স্টেডিয়ামে আকৃষ্ট করেছিল। স্টেডিয়ামটি নিয়মিতভাবে অধুনালুপ্ত আগা খান গোল্ড কাপের আয়োজন করত, যেটিকে অনেকের কাছে প্রথম সংগঠিত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা বলে মনে করা হয় যা এশিয়ার আশেপাশের ক্লাব দলগুলিকে জড়িত করে। ১৯৭৮ এএফসি যুব চ্যাম্পিয়নশিপ ছিল স্টেডিয়ামে আয়োজিত প্রথম বড় আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট। এই অনুষ্ঠানের জন্য স্টেডিয়ামটিও সংস্কার করা হয়েছিল, পূর্ব গ্যালারি তৈরি করা হয়েছিল এবং প্রথমবারের মতো একটি মহিলা গ্যালারির ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ভিআইপি গ্যালারিটিও নতুনভাবে সাজানো হয়েছিল, কারণ এটিই ছিল বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হওয়া প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল সম্পর্কিত টুর্নামেন্ট। অক্টোবরে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্ট চলাকালীন নতুন সংস্কার করা স্টেডিয়ামে মোট চল্লিশটি খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ক্রিকেট, ফুটবল, হকি থেকে শুরু করে বক্সিং পর্যন্ত ঐতিহাসিক ক্রীড়া ইভেন্টের আয়োজনের ইতিহাস রয়েছে এই স্টেডিয়ামের। ফেব্রুয়ারী ১৯৭৮ সালে, বক্সার মুহাম্মদ আলী স্টেডিয়ামে একটি প্রদর্শনী বক্সিং ম্যাচে লড়াই করেছিলেন, তৎকালীন ঢাকা স্টেডিয়াম, একটি ১২ বছর বয়সী বাঙালি ছেলের সাথে।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম (বাংলাদেশ: বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম), ঢাকা স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত, এবং পূর্বে ডাকা স্টেডিয়াম নামে পরিচিত, এটি জাতীয় স্টেডিয়াম এবং ঢাকা, বাংলাদেশ একটি বহুমুখী ক্রীড়া অঞ্চল। এটি শহরের কেন্দ্রস্থলে মতিঝিল এলাকায় অবস্থিত। ২011 ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য সম্প্রতি স্টেডিয়ামটি বেশ কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। এটি সাম্প্রতিকতম সংস্কারের আগে 55,000 এর কাছাকাছি একটি ক্ষমতা ছিল, কিন্তু 36,000 এর নতুন ক্ষমতার সাথে এটি এখনও বাংলাদেশের বৃহত্তম স্টেডিয়াম। তার বর্তমান নাম শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে সম্মানিত করা হয়, যিনি "বঙ্গবন্ধুর" বা "বন্ধুত্বের বন্ধু" নামেও পরিচিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ঢাকায় একটি প্রধান ফুটবল স্থানগুলির মধ্যে একটি, সাথে সাথে ২5 হাজার সক্ষমতা বীরশ্রস্ত মোস্তফা কামাল স্টেডিয়াম। ঢাকায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে দুবাই টেস্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়: পাকিস্তান ও বাংলাদেশ। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ভারত উভয় অনুষ্ঠানের দর্শক ছিল: 1954-55 সালে, যখন ডাকা ছিল পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী, এবং 1976-77 সালে যখন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এমসিসি-র বিরুদ্ধে প্রথম অঅ-আনুষ্ঠানিক টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এবং পরের বছর শ্রীলংকার জাতীয় দল বাংলাদেশ সফরকালে বিসিসিবি একাদশ এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের বিরুদ্ধে কয়েকদিন, দুই-দিনের এবং তিন দিনের অনাক্ষিক ম্যাচ খেলতে বাংলাদেশ সফর করে। ভারত ও এমসিসি ডেকান ব্লুজদের মত দলগুলি যথাক্রমে বিসিসিবি একাদশ এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের বিরুদ্ধে খেলতে বাংলাদেশ বেশ কয়েকবার সফর করেছিল। ইংল্যান্ড জাতীয় দল তখন ইংল্যান্ডে 1 9 7 9 সালে প্রথমবার আইসিসি টুর্নামেন্টে খেলতে গিয়েছিল। 1997 সালে আইসিসি টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর 198২, 1986 ও 1990 সালে তারা একই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে। এরপর, টেস্ট স্ট্যাটাস অর্জনের জন্য বাংলাদেশ দশম জাতি হয়ে ওঠে। শহরটির বাইরের অংশে নির্মিত একটি পরিকল্পিত ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ২004-05 মৌসুমে মাঠটি কমিশনের বাইরে নিয়ে যায় এবং বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের একমাত্র ব্যবহারের জন্য হস্তান্তর করা হয়। স্টেডিয়ামে ক্রিকেট, ফুটবল, বক্সিং থেকে হকি থেকে শুরু করে ঐতিহাসিক ক্রীড়া ইভেন্টের হোস্টিংয়ের ইতিহাস রয়েছে। 1978 সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বক্সার মোহাম্মদ আলি স্টেডিয়ামে এক প্রদর্শনী বক্সিং ম্যাচটি শুরু করেন, তারপর ডাকা স্টেডিয়ামে,1২ বছরের বাঙালি ছেলেটির সাথে। [উদ্ধৃতি প্রয়োজন] 6 সেপ্টেম্বর ২011 তারিখে, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে পূর্ণ শক্তিশালী আর্জেন্টিনা ও নাইজেরিয়া দলের মধ্যে একটি আন্তর্জাতিক বন্ধুত্বপূর্ণ ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়, উভয় দেশের অন্যান্য তারকা খেলোয়াড়দের মধ্যে লিওনেল মেসি, সার্জিও অ্যাগুয়েরো, জাভিয়ার মাসচারান ও জন ওবি মিকেলের উপস্থিতিতে। আর্জেন্টিনার পর থেকে রিয়াল মাদ্রিদের গঞ্জালো হিগুয়াইন এবং এঞ্জেল ডি মারিয়া থেকে গোল করে 3-1 গোলে জয়ী হয়ে নাইজেরিয়ার এলদারসন ইচিজেিলের গোলে চুইডু ওবাসির গোলে নাইজেরিয়ার একমাত্র গোল গোল করেন। বাংলাদেশী রেফারি তৈয়ব শামসুজ্জামান ২5 হাজার দর্শককে টিকিট বিক্রি করে 100 মার্কিন ডলারে কিনেছিলেন। ঢাকায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে দুটো টেস্ট জার্সির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করার জন্য বিশ্বের একমাত্র স্থান। ভারত উভয় অনুষ্ঠানের দর্শক ছিল: 1954-55 সালে যখন পূর্ব পাকিস্তান রাজধানী ডাকা (সিক) ছিল এবং 46 বছর পরে, তখন বাংলাদেশের পরীক্ষার মাত্রা অর্জনে দশম জাতি হয়ে ওঠে।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ঢাকা শহরের মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের ঠিক পাশেই ঐতিহাসিক পল্টন ময়দান এবং মাওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়াম। এছাড়াও এখানে সুইমিংপুল, মোহাম্মদ আলী বক্সিং স্টেডিয়াম এবং ইনডোর স্টেডিয়াম অবস্থিত। পূর্বে এই বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম হোম অব ক্রিকেট ছিল এবং বর্তমানে এই স্টেডিয়াম হোম অব ফুটবল। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন এই বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের প্রধান নিয়ন্ত্রক। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনেক ইলেকট্রনিক সামগ্রীর দোকান আছে। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়েছিল। এই বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলেছিল ভারতের বিপক্ষে। Bangabandhu National Stadium (Bengali: বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম), also known as Dhaka Stadium, and formerly known as Dacca Stadium, is the national stadium and a multipurpose sports arena in Dhaka, Bangladesh. It is located in the Motijheel area in the heart of the city. Since 2005 it has been predominantly used for football matches and is the home of the Bangladesh national football team and Bangladesh women's national football team. The Bangabandhu National Stadium is one of the main football venues in Dhaka, together with the 25,000 capacity Bir Shreshtha Mustafa Kamal Stadium. The Bangabandhu Stadium, is well known for hosting an international friendly between Argentina and Nigeria in 2011. The stadium has been renovated several times, most recently for the opening ceremony of the 2011 Cricket World Cup. It had a capacity close to 55,000 before the most recent renovation, but with a new capacity of 36,000 it is still the largest stadium in Bangladesh. Its current name was given to honour Sheikh Mujibur Rahman, the father of the nation, also known as "Bangabandhu" or "Friend of Bengal". One of my favorite places for football and cricket. Bangladesh played their first ever test match against India on this ground.
There are several stadiums in Dhaka, but the largest and most well-known is the Sher-e-Bangla National Cricket Stadium. It is also sometimes referred to as the Mirpur Stadium, due to its location in the Mirpur area of Dhaka. The Sher-e-Bangla National Cricket Stadium is the premier cricket venue in Bangladesh, and has hosted a number of international matches and tournaments, including the 2011 Cricket World Cup. The stadium has a seating capacity of over 25,000 and is known for its modern facilities and state-of-the-art amenities. In addition to cricket, the stadium has also hosted other sporting and cultural events, including concerts and festivals. It is considered one of the most important cultural and entertainment venues in the city, and is a source of pride for many Bangladeshis. Overall, the Sher-e-Bangla National Cricket Stadium is an important landmark in Dhaka, and a symbol of the city's passion for sports and culture. ঢাকায় বেশ কয়েকটি স্টেডিয়াম রয়েছে, তবে সবচেয়ে বড় এবং সর্বাধিক পরিচিত শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম। ঢাকার মিরপুর এলাকায় অবস্থানের কারণে এটিকে মাঝে মাঝে মিরপুর স্টেডিয়ামও বলা হয়। শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম হল বাংলাদেশের প্রধান ক্রিকেট ভেন্যু, এবং 2011 সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ সহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ এবং টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে। স্টেডিয়ামটির বসার ক্ষমতা 25,000 এর বেশি এবং এটি তার আধুনিক সুযোগ-সুবিধা এবং অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধার জন্য পরিচিত। ক্রিকেট ছাড়াও, স্টেডিয়ামটি কনসার্ট এবং উত্সব সহ অন্যান্য খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। এটিকে শহরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ও বিনোদনের স্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এটি অনেক বাংলাদেশীর জন্য গর্বের উৎস। সামগ্রিকভাবে, শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক, এবং খেলাধুলা ও সংস্কৃতির প্রতি শহরের আবেগের প্রতীক।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ১৯৫৪ সালের নির্মিত ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় ও প্রধান স্টেডিয়াম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল এলাকায় বায়তুল মোকাররম মসজিদের পাশেই এটির অবস্থান। স্টেডিয়ামটি আগে এবং এখনও ১ নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত, নাম পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধু যোগ করা হয়। স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজরিত স্থান, আগে স্টেডিয়ামে সব ধরনের খেলাই অনুষ্ঠিত হত, কিন্তু বর্তমানে স্টেডিয়ামটিকে কেবল ফুটবল মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে, এর ধারনক্ষমতা প্রায় ৩৬,০০০, ২০০৫ সালের ১লা মার্চ পর্যন্ত স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হত। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম বিশ্বের একমাত্র স্টেডিয়াম যেটিতে দুটি ভিন্ন দেশের উদ্বোধনী টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুটি খেলাতেই প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। প্রথম খেলায় ১৯৫৪-৫৫ সালে তৎকালীন অবিভক্ত পাকিস্তান দল ভারতের বিপক্ষে টেস্ট খেলার মাধ্যমে টেস্ট অঙ্গনে যাত্রা শুরু করে। ১৯৭১ সালে এ মাঠেই ‘ইন্টারন্যাশনাল ইলেভেন’-এর বিপক্ষে ‘পাকিস্তান বোর্ড একাদশ’-এর হয়ে খেলতে নেমেছিলেন রকিবুল হাসান, ‘জয় বাংলা’ স্টিকারযুক্ত ক্রিকেট ব্যাট নিয়ে। স্বাধীনতার আগে সে ম্যাচই হয়ে ছিল তখনকার ঢাকা স্টেডিয়ামে শেষ স্বীকৃত ম্যাচ, এর ৪৬ বছর পর ২৬ জুন ২০০০ সালে বাংলাদেশ টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর প্রথম টেস্ট খেলায় ভারতের মোকাবিলা করে। ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই স্টেডিয়াম ও সংলগ্ন জাতীয় হকি স্টেডিয়ামের আশেপাশের এলাকায় এত বেশি লোকসমাগম হয় যে, একে স্টেডিয়াম হিসেবে চেনা মুশকিল হয়ে পড়ে এর একটি মূল কারণ স্টেডিয়ামের নিচ তলাকে ইলেকট্রনিক পণ্যের মার্কেট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার অদূরে একটি নতুন ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের কারণে ২০০৪-০৫ মৌসুমে মাঠটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে বরাদ্দ দেয়া হয়।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ১৯৫৪ সালের নির্মিত[১] ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় ও প্রধান স্টেডিয়াম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল এলাকায় এটির অবস্থান। স্টেডিয়ামটি আগে এবং এখনও ১ নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত । নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মানে এটির নামে বঙ্গবন্ধু যোগ করা হয়। আগে স্টেডিয়ামে সব ধরনের খেলাই অনুষ্ঠিত হত। কিন্তু বর্তমানে স্টেডিয়ামটিকে কেবল ফুটবল মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর ধারনক্ষমতা প্রায় ৩৬,০০০। ২০০৫ সালের ১লা মার্চ পর্যন্ত স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হত। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম বিশ্বের একমাত্র স্টেডিয়াম যেটিতে দুটি ভিন্ন দেশের উদ্বোধনী টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুটি খেলাতেই প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। প্রথম খেলায় ১৯৫৪-৫৫ সালে তৎকালীন অবিভক্ত পাকিস্তান দল ভারতের বিপক্ষে টেস্ট খেলার মাধ্যমে টেস্ট অঙ্গনে যাত্রা শুরু করে। ১৯৭১ সালে এ মাঠেই ‘ইন্টারন্যাশনাল ইলেভেন’-এর বিপক্ষে ‘পাকিস্তান বোর্ড একাদশ’-এর হয়ে খেলতে নেমেছিলেন রকিবুল হাসান, ‘জয় বাংলা’ স্টিকারযুক্ত ক্রিকেট ব্যাট নিয়ে। স্বাধীনতার আগে সে ম্যাচই হয়ে ছিল তখনকার ঢাকা স্টেডিয়ামে শেষ স্বীকৃত ম্যাচ।[২] এর ৪৬ বছর পর ২৬ জুন, ২০০০ তারিখে, বাংলাদেশ টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর প্রথম টেস্ট খেলায় ভারতের মোকাবিলা করে।[৩] ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই স্টেডিয়াম ও সংলগ্ন জাতীয় হকি স্টেডিয়ামের আশেপাশের এলাকায় এত বেশি লোকসমাগম হয় যে একে স্টেডিয়াম হিসেবে চেনা মুশকিল হয়ে পড়ে। এর একটি মূল কারণ স্টেডিয়ামের নিচ তলাকে ইলেকট্রনিক পণ্যের মার্কেট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার অদূরে একটি নতুন ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের কারণে ২০০৪-০৫ মৌসুমে মাঠটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে বরাদ্দ দেয়া হয়।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় ও প্রধান স্টেডিয়াম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল এলাকায় এটির অবস্থান। স্টেডিয়ামটি আগে এবং এখনও ১ নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত । নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবর রহমানের সম্মানে এটির নামে বঙ্গবন্ধুযোগ করা হয়। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামপূর্ণ নামবঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামপ্রাক্তন নাম১ নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম ঢাকা স্টেডিয়ামমালিকজাতীয় ক্রীড়া পরিষদধারণক্ষমতা৩৬০০০নির্মাণনির্মিত১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দ আগে স্টেডিয়ামে সব ধরনের খেলাই অনুষ্ঠিত হত। কিন্তু বর্তমানে স্টেডিয়ামটিকে কেবল ফুটবল মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর ধারনক্ষমতা প্রায় ৩৬,০০০। ২০০৫ সালের ১লা মার্চ পর্যন্ত স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হত। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম বিশ্বের একমাত্র স্টেডিয়াম যেটিতে দুটি ভিন্ন দেশের উদ্বোধনী টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুটি খেলাতেই প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। প্রথম খেলায় ১৯৫৪-৫৫ সালে তৎকালীন অবিভক্ত পাকিস্তান দলভারতের বিপক্ষে টেস্ট খেলার মাধ্যমে টেস্ট অঙ্গনে যাত্রা শুরু করে। এর ৪৬ বছর পর ২৬ জুন, ২০০০ তারিখে, বাংলাদেশ টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর প্রথম টেস্ট খেলায় ভারতের মোকাবিলা করে।[১] ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই স্টেডিয়াম ও সংলগ্ন জাতীয় হকি স্টেডিয়ামের আশেপাশের এলাকায় এত বেশি লোকসমাগম হয় যে একে স্টেডিয়াম হিসেবে চেনা মুশকিল হয়ে পড়ে। এর একটি মূল কারণ স্টেডিয়ামের নিচ তলাকে ইলেকট্রনিক পণ্যের মার্কেট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার অদূরে একটি নতুন ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের কারণে ২০০৪-০৫ মৌসুমে মাঠটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে বরাদ্দ দেয়া হয়
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় ও প্রধান স্টেডিয়াম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল এলাকায় এটির অবস্থান। স্টেডিয়ামটি আগে এবং এখনও ১ নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত ছিল। নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবর রহমানেরসম্মানে এটির নামে বন্ধবন্ধু যোগ করা হয়। আগে স্টেডিয়ামে সব ধরনের খেলাই অনুষ্ঠিত হত। কিন্তু বর্তমানে স্টেডিয়ামটিকে কেবল ফুটবল মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর ধারনক্ষমতা প্রায় ৩৬,০০০। ২০০৫ সালের ১লা মার্চ পর্যন্ত স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হত। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম বিশ্বের একমাত্র স্টেডিয়াম যেটিতে দুটি ভিন্ন দেশের উদ্বোধনী টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুটি খেলাতেই প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। প্রথম খেলায় ১৯৫৪-৫৫ সালে তৎকালীন অবিভক্ত পাকিস্তান দল ভারতের বিপক্ষে টেস্ট খেলার মাধ্যমে টেস্ট অঙ্গনে যাত্রা শুরু করে। এর ৪৬ বছর পর ২৬ জুন, ২০০০ তারিখে, বাংলাদেশ টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর প্রথম টেস্ট খেলায় ভারতের মোকাবিলা করে।[১] ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই স্টেডিয়াম ও সংলগ্ন জাতীয় হকি স্টেডিয়ামের আশেপাশের এলাকায় এত বেশি লোকসমাগম হয় যে একে স্টেডিয়াম হিসেবে চেনা মুশকিল হয়ে পড়ে। এর একটি মূল কারণ স্টেডিয়ামের নিচ তলাকে ইলেকট্রনিক পণ্যের মার্কেট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার অদূরে একটি নতুন ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের কারণে ২০০৪-০৫ মৌসুমে মাঠটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে বরাদ্দ দেয়া হয়।বর্তমানে এই স্টেডিয়ংামটিতে শুধুমাত্র ফুটবল ফেডারেশন েব্যাবহার করে থাকে।
বাংলাদেশ এর ইতিহাস ঐতিহ্যের, উত্থান পতন সহ অনেক কিছুরই সাক্ষ্য বহন করে চলেছে, এই জাতীয় খেলার মাঠ। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ভাষাভাষীর সম্প্রদায় এখানে খেলা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন কারণে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও এখানকার যথেষ্ট আলোচনা সমালোচনা রয়েছে। এখানে যাবতীয় ইলেকট্রনিক মার্কেট রয়েছে। গ্যালারিতে ধারণক্ষমতা ৩৬,০০০ হাজার প্রায়, মূল মাঠের পরিধি ১০৫× ৬৮ মিটার। The history of Bangladesh bears witness to many things including the rise and fall of this national playground. There is a lot of discussion and criticism at the international level for various reasons including the cultural programs played here by the local and foreign language speaking communities. There are all kinds of electronic markets. The capacity of the gallery is about 36,000 thousand, the circumference of the main field is 105 × 8 meters.
শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত। স্টেডিয়ামটি মিরপুরের ৬ নং সেক্টরে অবস্থিত। এটি বর্তমানে শুধুমাত্র ক্রিকেট মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ২৬,০০০ দর্শক ধারণক্ষমতার এই স্টেডিয়ামটি স্থাপিত হয় ২০০৬ সালে। শুরুতে এটি মিরপুর স্টেডিয়াম হিসেবে পরিচিত ছিল। পরবর্তীতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার স্টেডিয়ামটির নাম পরিবর্তন করে বর্তমান নাম শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম রাখে। ২০০৬ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম থেকে শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামকে করা হয়। এটি বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট, টেস্ট, ওয়ান-ডে, টুয়েন্টি২০ এবং বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠটি।
স্টেডিয়াম মার্কেট বায়তুল মোকাররম মার্কেট এবং তার আশেপাশের ফুটপাতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসা অসংখ্য হরেকরকমের দোকানের দোকানদার বৃহত্তর নোয়াখালী এবং বৃহত্তর বরিশালের। এসব অঞ্চলের মানুষের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আপনার যথেষ্ট পূর্ব ধারণা থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনি যা ক্রয় করতে যাচ্ছেন, তার দাম ও মান জেনে শুনে তবেই যাবেন। নয়তো তাদের খপ্পরে পরে আপনার সর্বস্ব হারানোর ঝুঁকি প্রবল। এখানে বেশ কয়েকজন পেশাদার ব্যবসায়ী রয়েছেন, যারা বাটপার নন এবং বেশ মার্জিত রুচির মানবিক ও নির্বিবাদী ভদ্রলোক। তাদের কাছ থেকে কোনও প্রোডাক্ট ক্রয় করে আপনি ঠকবেন না। সুতরাং প্রথমে আপনাকেই সচেতন হতে হবে।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় ও প্রধান স্টেডিয়াম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল এলাকায় এটির অবস্থান। সকল ধরনের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা এখানে অনুষ্ঠিত হয়। এর পাশেই বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ 'বাইতুল মোকাররম' অবস্থিত। Bangabandhu National Stadium is located at Dhaka's national and main stadium. Its location in Motijheel area in the center of Dhaka. All types of national and international football games are held here. Baitul Mukarram is located in Bangladesh's national mosque.
এটি বাংলাদেশের জাতীয় স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়াম এর মধ্যে ফুটবল সহ আরো অনেক খেলা অনুষ্ঠিত করা যায়। এই স্টেডিয়ামের চারপাশে অনেক বাণিজ্যিক স্থাপনা রয়েছে। এখানে বাসার প্রয়োজনীয় জিনিসপতি থেকে শুরু করে সার্ভিস সেন্টার পর্যন্ত রয়েছে এখানে। এই স্টেডিয়ামের পাশেই আমাদের জাতীয় মসজিদ মোকাররম অনুষ্ঠিত এবং আরেক পাশে হকি স্টেডিয়ামে অবস্থিত এর এই বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের আরো কিছুটা দূরে ভলিবল কাবাডি খেলার স্টেডিয়াম অবস্থিত অনেক ইতিহাস রয়েছে যা আমাদের খেলার জগতকে অনেক অগ্রগামী করার ভূমিকা পালন করেছিল
দেশের অন্যতম সেরা একটি স্টেডিয়াম। নানান ধরনের খেলাধুলা এই স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় বলে এটি দেশের সাধারণ মানুষের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে আছে। বর্তমানে এটির সংস্কার কাজ চলিতেছে। এই স্টেডিয়ামে অনেক গুরুত্বপূর্ণ খেলার উদ্বোধন হয়েছে। বাংলাদেশের প্রথম বিশ্বকাপ আয়োজনের উদ্বোধন এই স্টেডিয়ামে হয়েছে বলে সাধারণ মানুষের কাছে এই স্টেডিয়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই স্টেডিয়ামের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি
ঢাকার মতিঝিলে ১৯৫৪ সালে এটি নির্মিত হয়।এটি বাংলাদেশের জাতীয় স্টেডয়াম।এটি আগে ক্রিকেট খেলার জন্য ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে এটি মূলত ফুটবল খেলা ও বিভিন্ন জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠান পালনের জন্য ব্যবহৃত হয়।এর ধারণ ক্ষমতা প্রায় ৩৬ হাজার।এটি পূর্বে ১ নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত ছিলো। বর্তমানে এটি অনেক আধুনিকায়ন করা হয়েছে।এখানের স্টেডিয়ামের নিচ তলা বর্তমানে ইলেকট্নিক্সের দোকান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
বাংলাদেশ এর জাতীয় স্টেডিয়াম। এটি বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা। অতীতে এখানে ফুটবল, ক্রিকেট, হকি এর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলা অনুষ্ঠিত হত। বর্তমানে এটি কেবল এথলেটিক্স ও ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ক্রিড়া সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত এই স্টেডিয়ামের আগের মতো জৌলুশ নেই। দেশের ক্রিড়া জগতে অনেক গৌরবউজ্জ্বল ইতিহাসের সাক্ষী এই স্টেডিয়ামের ব্যবস্থাপনা আরও ভালো হওয়া উচিৎ।
Good place for buying electronics. It's our national stadium. However now a days many national games doesn't held here. এক সময় এখানে জাতীয় প্রায় সব খেলাগুলোই অনুষ্ঠিত হত। কিন্তু বর্তমানে অনেক খেলায় এখানে হয়না। কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় এর জন্য দায়ী। ফুটবল, হকি ছাড়াও অন্যান্য খেলাগুলো এখানে হত। জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক খেলাগুলো বেশিরভাগই এখন এখানে হয় না।
বাংলাদেশের জাতীয় স্টেডিয়াম। একসময় এটি ছিল বিখ্যাত ক্রিকেট স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ তাদের অভিষেক টেস্ট ম্যাচ খেলেছে বেশ কয়েকটি ওয়ানডে। কিন্তু এখন এটি শুধুমাত্র ফুটবল এবং ক্রীড়াবিদদের জন্য নিবেদিত। সুন্দর বসার ব্যবস্থা সহ খুব দুর্দান্ত স্টেডিয়াম। যদিও এটি একটি আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম ফ্লাডলাইট রাতের জন্য উপলব্ধ।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ১৯৫৪ সালের নির্মিত ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় ও প্রধান স্টেডিয়াম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল এলাকায় এটির অবস্থান। স্টেডিয়ামটি আগে এবং এখনও ১ নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত । নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মানে এটির নামে বঙ্গবন্ধু যোগ করা হয়।
বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক ফুটবল স্টেডিয়াম। এর ধারণ ক্ষমতা প্রায় ৩০ হাজার। গুলিস্তান এর প্রান কেন্দ্রে এটি অবস্থিত৷ এর আশেপাশে গুলিস্তান, মতিঝিল, অলিম্পিক ভবন,বাইতুল মোকাররম মসজিদ, এর চারিদিক ঘিরে স্টেডিয়াম মারকেট রয়েছে৷ যা বাংলাদেশের অনেক বড় একটি হোল সেল মার্কেট।এখানে সব রকমের ক্রীড়া সামগ্রী পাওয়া যায়
ঢাকার আদি ও অকৃত্রিম একটি জায়গা৷ ঢাকার প্রাণ বলা যায়৷ ফুটবলসহ সবধরণের খেলার আসর এক সময় এখানে বসত৷ তখন নাম ছিল ঢাকা স্টেডিয়াম৷ ফুটবল বলি আর ক্রিকেট৷ এখানে মানুষ আসতো উন্মাদের মত৷ গ্যালারি উপচে পড়ত দর্শকে৷ সময়ের পরিবর্তনে আগের মত স্টেডিয়ামে ভীড় হয় না৷ তবু ঢাকা স্টেডিয়াম আপন গৌরবে আগের মত দাঁড়িয়ে!
ফুটবলের হারানো গৌরব কে ফিরিয়ে আনবে? বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন এই স্টেডিয়াম টি ফুটবলের জন্য ডেডিকেটেড করা হয়েছে কিন্তু অযোগ্য অপেশাদার নেতৃত্ব ফেডারেশন দখল করে রেখে দেশের ফুটবলের ১২ টা বাজিয়ে দিয়েছে, এখানে ও রয়েছে নগ্ন রাজনীতি, এসব রাজনীতি থেকে ফুটবল মুক্ত হয়ে এগিয়ে যাক অনেক দূর...
এটি ঢাকায় অবস্থিত বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশের প্রথম আন্তজাতিক স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশ ক্রিয়াঙ্গনে অনেক বড় ভূমিকা রেখেছে। সময়ের সাথে সাথে এই স্টেডিয়ামটি হারিয়ে যাচ্ছে। এই স্টেডিয়ামটি ঢাকা শহরের বুকে অবস্থিত তাই এখানে জন সাধারনের কলোহল অনেক বেশি।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম বর্তমানে এখানে ফুটবল দলের জন্য বরাদ্দ এক সময় এখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হতো এখন শুধুমাত্র ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই স্টেডিয়াম টি অনেক পুরাতন এবং বিখ্যাত স্টেডিয়াম এখানে জাতীয় অনেক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এখনো পুরনো সময় কার ব্যবস্থাপনা চেয়ারগুলো ভাঙ্গা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম ব্যবহার করা হয়েছে সত্যি দুঃখজনক এখানকার গ্যালারি থেকে শুরু করে সব কিছু একেবারেই সাধারণ। এখানকার দায়িত্বে যারা রয়েছেন তারা হচ্ছেন সবচেয়ে বড় চোর এই বাংলাদেশ এর।
ঢাকায় অবস্থিত বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশের প্রথম আর্ন্তজাতিক স্টেডিয়াম। সময়ের সাথে সাথে এই স্টেডিয়ামটি তার হৃত গৌরব হারিয়ে ফেলছে। বর্তমানে স্টেডিয়ামটি শুধু ফুটবল ফেডারেশনকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফুটবল লীগটি বর্তমানে এখানে অনুষ্টিত হয়।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম এটা বায়তুল মোকাররম মসজিদের পাশে এটা মূলত বাংলাদেশের ফুটবল জাতীয় স্টেডিয়াম, এটা পল্টনে অবস্থিত, এর পাশেই আছে মাওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়াম, গুলিস্তান থেকে একটু উত্তরে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম এর অবস্থান।
গুলিস্তানে অবস্থিত জাতীয় স্টেডিয়াম এটি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দেশীয় ফুটবল ক্লাব গুলোর খেলা এই স্টেডিয়ামেই হয়ে থাকে। খেলার সময় মানুষের ভিড় তো থাকেই পাশাপাশি গুলশান একটি হট এরিয়ায় হওয়াতে মানুষের ভিড় প্রায় চব্বিশ ঘন্টা লেগেই থাকে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে নামকরণ করা জাতীয় স্টেডিয়াম বাংলাদেশের ১ম আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়াম। এখানে পূর্বে ক্রিকেট, ফুটবল খেলা হতো। বর্তমানে শুধুমাত্র ফুটবল ম্যাচ ও জাতীয় দিবসগুলোতে বিভিন্ন ইভেন্ট আয়োজন করা হয়।
ক্রীড়াঙ্গনের রাজধানী বলা চলে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামকে। খেলাধুলার কেন্দ্র হিসেবে স্টেডিয়ামের আধুনিকায়ন জরুরী। বিশেষ করে গ্যালরীতে উন্নত মানের চেয়ার, ছাউনি এবং ওয়াশরুমের উন্নয়ন জরুরী। আর মাঠের সংস্কার তো একান্তই জরুরী।
It's our national stadium of bangladesh. Ekhane stadium er baire onek dokan ache. Pasei bangladesh er jatiyo moshid. Baitul mokarrom. stadium a electronics er dokan gula best. Cricket bat er dokan o ache.
বাংলাদেশের জাতীয় স্টেডিয়াম । কিন্তু এটা স্টেডিয়াম নাকি মার্কেট এটা বুঝতে আপনার ৩০ মিনিট লাগবে । বাংলাদেশের ফুটবলের মান কেন নিম্নমুখী এখানে আসলে আপনি বুঝলে পারবেন ।
সনি টিভি ঠিক করতে এসেছিলাম। ১৭১ নং দোকানে (আ রহমান)। এদের সার্ভিসিং ভাল। ব্যবহার ভাল। শো রুমে টিভি ঠিক করাতে অনেক টাকা লাগে। এখানে কম দামে টিভি ঠিক করাতে পারবেন।
বাংলাদেশের জাতীয় ফুটবল স্টেডিয়াম। এথলেটিক্স এর ব্যাবস্থাও আছে। তবে গ্যালারির অবস্থা এখন আর আগের মত ভাল নেই,চেয়ারগুলা প্রায়ই ভাংা। কতৃপক্ষের এদিকে নজর দেয়া উচিত
এই স্টেডিয়ামটি যখন তৈরি হয়েছিল, সে সময়কে তুলনা করলে, এটা আর এখন এখানে স্থান পাওয়ার উপযুক্ত নয়। (এটিকে শহরের বাহিরে মনোরম পরিবেশে স্থানান্তর করা প্রয়োজন)
খুব সুন্দর একটি এরিয়া এখানে বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক সাউন্ড সিস্টেম ফ্রিজ টেলিভিশন আরও বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র পাওয়া যায় ধন্যবাদ ঢাকা স্টেডিয়াম গুলিস্তান।
এখানে সকল ব্রান্ডের এলইডি টিভি, আকাশ ডিশ, ডিজিটাল সাইনবোর্ড, সিসি ক্যামেরা, স্মার্ট ঘড়ি, দেয়াল ঘড়ি, হাত ঘড়ি ও অন্যান্য যাবতীয় ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী পাওয়া যায়
এত বড় প্রতিষ্ঠান থাকার পরেও খেলার মান কেন ভালো হচ্ছে না ? ব্যর্থতার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বের করে দিয়ে হলেও দেশের সম্পদ ও টাকার সঠিক ব্যবহার করা জরুরী।
আন্তর্জাতিক মানের এই খেলার মাঠ শুধু মাত্র খেলাধুলার জন্যই পরিচিত নয় বরং এই স্টেডিয়াম সংশ্লিষ্ট দোকান-পাটে গড়ে উঠেছে অসংখ্য স্বনামধন্য ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান।
Near purana paltan or dilkusha banijjik area or baitul mukarram masjid.(পুরানা পল্টন অথবা দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা অথবা বায়তুল মোকাররম মসজিদ এর পাশে।
এটা বাংলাদেশের অন্যতম স্টেডিয়াম। এক সময় ক্রিকেট খেলা হতো। এখন ফুটবল মাঠ। আর স্টেডিয়ামে চারপাশ ঘিরে আছে দোকান। বিশেষ করে ইলেকট্রনিক পন্য বিক্রি হয়।
বড় কোন খেলার আয়োজন বিশেষ করে ফুটবল কিংবা এথলেটিক্সের জন্য বিখ্যাত। আর ইলেক্ট্রনিক্স কিনতে চাইলে চলে আসুন এর চত্ত্বরে। সব কিছুই পেয়ে যাবেন।
বাংলাদেশ এর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামের চারপাশে ইলেকট্রনিক্স ও খেলাধুলার সরঞ্জাম বিক্রির অনেকগুলো দোকান রয়েছে।
বসার সিট গুলার মান একেবারেই বাজে অবস্থা। কয়েকটা ভাঙা,আবার অনেক গুলা সিট ই নাই।সংস্করণ এর কাজ হচ্ছে।ঠিক হয়ে যাবে আশা করছি।
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম। এখানে প্রতি বছর প্রচুর আন্তর্জাতিক খেলা হয়ে থাকে। দর্শক সমাগম ও প্রচুর হয়।
গ্রামের বাড়ি মানেই মনোরম পরিবেশ। সাথে প্রকৃতিক দৃশ্য, শশ্য ক্ষেত, বড় বড় জলাশয়, পুকুর,ডোবা, খাল-বিল, ইত্যাদি
২০০১ - সালের কোন এক দিন বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের গ্রিল ধরে দাঁড়িয়ে থাকা ছেলেটার নাম মাশরাফি Our Legend
জাতীয় মাঠ। অনেক ভাল ভাল ও বড় মানের খেলা অনুষ্ঠিত হয় এই মাঠে। তব মাঠের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা তেমন ভাল না।
এটি পৃথিবীর এমনই একটি স্টেডিয়াম যে মাঠে সবজি চাষও হয়।পরিত্যক্ত পাবলিক গেলারি।মাঠের কোনো পরিচর্যা নাই।
ক্রিকেট খেলা যখন হতো তখন স্টেডিয়াম এর যৌলশ ছিল সেই সময়ের পরিক্রমায় আজ ফুটবল এর মাঠ হয়ে আজ সব শেষ!!!!
দিন দিন এটির অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। সঠিক সময়ে সঠিক ভাবে সংস্কার না করলে এটি অচিরেই ধংস হয়ে যাবে।
বসার সীট ভালো না। এটা উন্নত করা দরকার। সাইট স্কীন চলে না। জাতীয় স্টেডিয়াম এমন থাকলে কিভাবে চলে?
বাংলাদেশ ফুটবলের একমাত্র স্টেডিয়াম এটি। তবে এখানে ফুটবল মাঝেমধ্যে খেলায় হয়। এর জন্যে দায়ী বাফুফে।
অতি পুরোনো একটি স্টেডিয়াম, সেই হিসেবে ডেকোরেশন কাজ, এবং ভিতরের সাজ সজ্জা তেমন অাকর্ষনীয় না।
প্রথম প্রথম এখানে ক্রিকেট খেলা হলেও এখন ফুটবল এবং অথলেটিক ইভেন্ট এর মাঠ হিসেবে ব্যবহার হয়
এটা এমন একটা স্টেডিয়াম যেখানে ক্রিকেট এবং ফুটবল দুইতার এ আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হইছে।
খুব সুন্দর নিচতলায় ইলেকট্রনিকস দোকান বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস পণ্যের বিপুল সমাহার
এই মাঠে জুড়েই বাল্যকাল-যৌবন আজ অব্দি কাটাচ্ছি। অনেক স্মৃতি/ উত্তেজনা আর প্রাপ্তি ......
২০০৩ সালের ১লা সেপ্টেম্বর বর্ণমেলা প্রিন্টার্স এন্ড ক্রেষ্ট গ্যালারীর আত্মপ্রকাশ করে।
খেলাধুলার জন্য আদর্শ জায়গা কিন্তু ইলেকট্রনিকস মার্কেটের কারণে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটেছে।
ঐতিহ্যবাহি বেরীবাইদ মহেশগণ্স বৈরাগী বাজারে আগত সকল ক্রেতা বিক্রেতাকে সাদর আমন্ত্রণ
ফুটবল খেলা হয় মাঝে মাঝে।।। আর স্টেডিয়াম এর বাইরে হচ্ছে ইলেক্ট্রনিক্স মার্কেট।।
এখানে খেলাধুলার নানারকম সামগ্রী এবং ইলেকট্রনিক্স আইটেম গুলো পাওয়া যায়
যেদিন এটা ফুটবলের জন্য দিয়ে দেয়া হলো সেদিন থেকেই এটা তার জৌলুস হারিয়েছে
স্টেডিয়ামের চারপাশে বিভিন্ন ব্রান্ডের বিদেশি জিনিস পত্র পাওয়া যায় ।
Great place,missed আবাহনী and মোহামেডান football matches very much!
ওয়াও,অনেক সুন্দর একটা যায়গা, ইলেকট্রনিকস এর সব পণ্য এখানে পাওয়া যায়
Our national stadium ️ JmN e hoK,amR kache aiTa e shera …
ইলেকট্রনিকস ইলেক্ট্রিক টেকনিক্যাল সাপোর্ট দিচ্ছি -৩০ বছর ধরে।
সমস্ত প্রকার ইলেকট্রনিকস ও খেলাধুলার সামগ্রী সব সময় পাওয়া যায়
মোটামুটি চলে। ইলেকট্রনিক ও হউসহোল্ড পণ্যের ভালো মার্কেট।
খুব সুন্দর একটা স্টুডিয়াম এটা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে
আতর টুপি ও ইলেকট্রনিকস সমগ্রীর পাইকারী ও খুচরা মার্কেট
অনেক ধরনের Gadget এবং খেলার সামগ্রি পেয়ে যাবেন ওখানে।
1954 সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় স্টেডিয়াম
বর্তমানের মানসম্পন্ন স্টেডিয়াম গুলোর মধ্যে অন্যতম
এইটা আরো সংস্কার এবং আন্তর্জাতিক মানের করা উচিত।
ইলেকট্রনিক্স মার্কেট অনেক ভাল কিছু পাওয়া যায়
সাইফুল ভাই আমাদের আজকে ডাল লুচি খাওয়াইলেন,,,,,
অনেক বড় আর খুব পছন্দের একটা মাঠ …
Ei stadium a khela thekhe onek moja pawoa jay
Bangobandhu National Stadium, Gulistan, Dhaka
ডিশ এবং ইন্টারনেট পন্যের জন্য ভাল একটি জায়গা।
ঢাকা গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম।
ইলেকট্রনিক্স পণ্যের জন্য ভালো একটা জায়গায়
স্টেডিয়াম যে সেইটা তো ভুইলাই গেছিলাম... :|
Aikhane sob dhoroner electric item paben
☺️ অনেক সুন্দর একটা খেলা মাঠ …
জাতীয় khelar math shobai khele ekhane
218 reviews
MC67+XHW, Betka - Mawa Hwy Link Rd, Ekuria, Bangladesh